শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১৯ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৪৯ রাত
আপডেট : ১৯ এপ্রিল, ২০২১, ১১:৪৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চট্টগ্রাম নগরীর ৭ এলাকাকে রেডজোন ঘোষণা করেছে সিএমপি

রিয়াজুর রহমান: সোমবার (১৯ এপ্রিল) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কর্তৃপক্ষ নগরীর চকবাজারের জয়নগর ১ নম্বর গলি, খুলশি থানার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের এসবি নগর, ওয়ার্লেস, কুসুমবাগ আবাসিক এলাকা, ১৪ নম্বর লালখানবাজার ওয়ার্ডে টাংকির পাহাড়, বাঘঘোনা, হাইলেভেল রোড এ সাত এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করা হয়।

এছাড়াও করোনা ভাইরাসের বিস্তার প্রতিরোধে চট্টগ্রাম নগরীকে আবারো রেড-ইয়লো-গ্রিন জোনে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রশাসন । করোনা দ্রুত বিস্তার রোধে ১৯ এপ্রিল সোমবার সকাল থেকে মাঠে নেমেছে প্রশাসন।

পুলিশ জানান, অতি প্রয়োজন ছাড়া রেড জোনের অধিবাসী ঘরের বাইরে যেতে পারবে না।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের দক্ষিণ বিভাগের সহকারী কমিশনার(ডিসি) বিজয় বসাক বলেন, সংক্রমণ রোধে আমরা পুরো নগরীকে উচ্চ সংক্রমনশীল (রেড জোন), সংক্রমণশীল বা উচ্চ সংক্রমনশীল নয়(ইয়লো জোন) ও নিম্ন সংক্রমনশীল(গ্রিণ জোন) এ তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে । অতি প্রয়োজন ছাড়া রেড জোনের অধিবাসী ঘরের বাইরে বের হতে পারবে না । প্রয়োজনে মহল্লার বা এলাকার অনুমতি সাপেক্ষে পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা সব ধরনের সহযোগিতা করবেন ।

উল্লেখ্য, করোনা ভাইরাস দ্বিতীয়বারের মত হানা দেওয়ায় সরকার গত ৮ এপ্রিল লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেয় । অবস্থার প্রেক্ষিতে ১৪ তারিখ থেকে আবারো সর্বাত্মক লকডাউনের ঘোষণা দেয়। চট্টগ্রামে করোনায় নতুন শনাক্তের সংখ্যা ২৯৩ জন ও মৃতের সংখ্যা ৫ জন। গত এক সপ্তাহের চিত্র পর্যবেক্ষণে সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার উর্ধ্বমুখি । পরিস্থতি নিয়ন্ত্রণে সিএমপি শনাক্তের হার বিবেচনায় নগরীকে আবারো রেড-ইয়লো-গ্রিন এই তিন জোনে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এছাড়া যেসব এলাকায় প্রতি এক লাখে ৬০ জনের অধিক করোনা শনাক্ত পাওয়া যাবে তা রেড জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হবে। প্রতি লাখে ৩ থেকে ৫৯ জন শনাক্ত হলে ইয়লো জোন এবং প্রতি লাখে ৩ জনের কম হলে গ্রিন জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়