শরীফ শাওন: [২] করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকারের সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণায় গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ি ও সিএনজির আধিক্য দেখা যায়।
[৩] সোমবার সকালে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকাতে চেকপোস্ট বসানো হয়। সকাল ৮টা থেকে দেখা যায়, মিরপুর ১২ নম্বর ইসিবি চত্ত্বর, বনানী ও মহাখালীর চেকপোষ্টকে ঘিরে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন। লাইনে থাকা গাড়িগুলোর প্রায় শতভাগই প্রাইভেট কার অথবা সিএনজি।
[৫] এদিকে গণপরিবহন না থাকায় অফিসগামী যাত্রীদের ভোগান্তিও চরমে। দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থেকেও পরিবহন না পাওয়ার অভিযোগ তাদের।
[৪] চাকুরে আল আমিন বলেন, গণপরিবহন বন্ধ থাকলেও অফিস খোলা, কর্তৃপক্ষও পরিবহন ব্যবস্থা করেনি। এখন ছোট যানবাহনই ভরসা, তবে রাইড শেয়ার কার্যক্রম বন্ধ থাকায় ভাড়া গুণতে হচ্ছে দ্বিগুণ।
[৫] রকিব উদ্দিন জানান, লকডাউনের শুরুতে চলাচল অনেকটা নিয়ন্ত্রিত থাকলেও আজ যানবাহনের চাপ আগের তুলনায় অনেকটা বেড়েছে।
[৬] করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে ১৪ এপ্রিল থেকে সর্বাত্মক লকডাউন ঘোষণা দিয়েছে সরকার। চলাচল সীমিত করার লক্ষ্যে বন্ধ রাখা হয় গণপরিবহন। জরুরী সেবাসহ জরুরি চলাচলে পাস ব্যবহার বাধ্যতামূলক ঘোষণা দেওয়া হয়।
[৭] সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনতে আরও এক সপ্তাহ সর্বাত্মক লকডাউন বাড়ানোর চিন্তা করছে সরকার। আজ সোমবার কেবিনেট সভায় এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে জানিয়েছেন, মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব