শিরোনাম
◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি ◈ গণপ্রতিরোধের মুখে শেখ হাসিনা পালাতে বাধ্য হয়েছিলেন: ভোলায় নাহিদ ইসলাম  ◈ গৌরনদীতে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার বদলি আদেশ ঘিরে অবরোধ দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৩

প্রকাশিত : ১৯ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:৩৬ সকাল
আপডেট : ১৯ এপ্রিল, ২০২১, ০৪:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ড. খোন্দকার মেহেদী আকরাম: বাংলাদেশে এখন কম করে হলেও দৈনিক একলাখ থেকে দেড় লাখ টেস্ট করা উচিত

ড. খোন্দকার মেহেদী আকরাম: ভারতে ১৭ এপ্রিল করোনা শনাক্ত হলো আড়াই লাখের ওপরে। এটা দৈনিক রোগ শনাক্তে বিশ্ব রেকর্ড। এই আড়াই লাখ কোভিড রোগ শনাক্ত করতে দেশটিকে কতোগুলো টেস্ট করতে হয়েছে? তারা আজ একদিনে টেস্ট করেছে ১৫ লাখের ওপরে। এই টেস্ট কী তারা সব করেছে আরটি-পিসিআরে? অবশ্যই না। এতো টেস্ট আরটি-পিসিআর করে করা সম্ভব না। ইন্ডিয়া অনেকদিন ধরেই করোনা শনাক্তে আরটি-পিসিআরের পাশাপাশি রেপিড এন্টিজেন টেস্ট করছে।

বাংলাদেশে এই সময়টিতে যখন টেস্টের সংখ্যা বাড়ানো উচিত অনেকগুন, তখন তা কমছে। ১৭  এপ্রিল টেস্ট হয়েছে মাত্র ১৬, ১৮৫ টি! ১২ এপ্রিলো যা ছিল প্রায় ৩৫ হাজার। বাংলাদেশে আজকের টেস্ট সংখ্যা ভারতের টেস্ট সংখ্যার চেয়ে ছিলো ৯৪ গুণ কম! বাংলাদেশের জনসংখ্যা ভারতের চেয়ে ৮ গুণ কম। সেক্ষেত্রে টেস্টের সংখ্যা বড়জোড় ৮ গুণ কম হতে পারে। কেননা, দুদেশের করোনা পরিস্থিতি এখন অনেকটা একই রকম।

বাংলাদেশে এখন কম করে হলেও দৈনিক একলাখ থেকে দেড় লাখ টেস্ট করা উচিত। এভাবে টেস্ট করতে পারলে হয়তো দেশের করোনার দ্বিতীয় ওয়েভের গতিবিধি পরিষ্কারভাবে বোঝা যাবে। এতে করে সরকারও মহামারী দমনে সঠিক সময়ে কার্যকর সিদ্ধান্তগুলো নিতে পারবে, যা এখন খুবই জরুরি।

লেখক : এমবিবিএস, এমএসসি, পিএইচডি, সিনিয়র রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট,শেফিল্ড ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাজ্য।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়