রাকিবুল রিফাত: [২] গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাল্ক ইন্সটিউট ফর বায়োলজিকাল স্টাডি বিষয়টি জানিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা ও গবেষণা দলের প্রধান প্রফেসর জন কার্লোজ জানান, পরীক্ষাগারে তারা মানবকোষ যুক্ত বানরের ভ্রুণ তৈরী করার পর তা পর্যবেক্ষণ করছেন। বিবিসি
[৩] বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে মার্কিন ও চীনের গবেষক দল। প্রতিষ্ঠানটির লক্ষ্য মানবদেহের কোষগুলো প্রাণীর দেহে কতটুকু বিকাশ করতে সক্ষম তা নির্ণয় করা। বানরের ভ্রুণে মানবকোষ ইনজেকশনের মাধ্যমে প্রবেশের পর তা অন্তত ২০ দিন পর্যবেক্ষণ করা হয় বলে জানায় তারা। এছাড়াও ২০ দিন পর কোষ ধ্বংস করে দেওয়া হয় বলে জানায় প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা।
[৪] এর আগে ও মানব কোষ ভেড়া ও শূকরের ভ্রুণে পরীক্ষার জন্য প্রবেশ করানো হয়েছিল। বিষয়টি নেতিবাচক বলে ব্যাখা করেছেন অনেক বিশ্লেষক। বিষয়টি স্বাভাবিক অভিযোজন প্রক্রিয়ায় বিরুপ প্রতিক্রিয়া রাখতে পারে বলে আশংকা তাদের।
[৫] যদিও সাল্ক ইন্সটিউট এর দাবি মানব অঙ্গ প্রতিস্থাপনে বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখতে পারে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল