শাহীন খন্দকার : [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা আরো বলেন, এ পর্যন্ত সারা দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ১০ হাজার ৮১ জন মারা গেছেন। তিনি বলেন মৃতদের মধ্যে চট্রগ্রাম বিভাগে ১ হাজার ৮০৮ জন, রাজশাহীতে ৫৪১ জন,খুলনায় ৬২৮, বরিশালে ৩০১, সিলেট বিভাগে ৩৪৬জন, রংপুরে ৩৯১ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ২১২ জন।
[৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যে আরো জানায় সারদেশের হাসপাতালে করোনারোগীদের জন্য মোট শয্যা রয়েছে ১০ হাজার ৭০৮টি। এর মধ্যে ভর্তি রোগী রয়েছে ৫ হাজার ৫৯৬ জন আর খালি রয়েছে ৫ হাজার ১১২টি। এছাড়া আইসিইউ শয্যা রয়েছে ৮২৫টি এর মধ্যে ভর্তি রোগী রয়েছে ৬৫২টি আর খালি রয়েছে ১৭৩টি ।
[৪] এছাড়া সারাদেশে মোট অক্সিজেন সিলিণ্ডারের সংখ্যা রয়েছে ১৭ হাজার ৭২৪টি, হাইফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা রয়েছে ১ হাজার ৩৪৮ আর অক্সিজেন কনসেনট্রেটর রয়েছে ১ হাজার ১৩২টি। এদিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা জানিয়েছেন, সারাদেশে ভ্যাকসিন নিবন্ধন করেছেন, ৭০ লাখ ৮৬ হাজার ৮২৫ জন।
[৫] এদিকে ১৫ এপ্রিল প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছেন, ২৬ হাজার ৭৫০ জন, আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ১০ হাজার ৫৭৯ জন এবং সারাদেশে সর্বমোট দ্বিতীয় ডোজ টিকা নিয়েছেন ৭ লাখ ৩৩ হাজার ১৭৫ জন। এপর্যন্ত প্রথম ডোজ টিকা নিয়েছে ৫৬ লাখ ৭৬ হাজার ৩১৩ জন।
[৬] বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ ১৫ এপ্রিল ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা বিভাগে করোনা আক্রান্ত রোগী সুস্থ হয়েছে ৩ হাজার ৮৮২ জন, চট্টগ্রামে ১ হাজার ৮০০, রংপুরে ৩৫, খুলনায় ৪২, বরিশালে ৩০, রাজশাহীতে ৬৩ সিলেটে ১০৭ এবং ময়মনসিংহে ১৬ জন। সারাদেশে মোট সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৯১৫ জন।
[৭] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যে আরও জানা যায় নমুনা সংগ্রহ ও সম্পাদিত পরীক্ষা ল্যাব ন্যাশনাল ইনষ্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন এণ্ড রেফারেল সেণ্টার ১৫ এপ্রিল নমুনা সংগ্রহ ও পরীক্ষা করেছে ২ হাজার ৪৮টি। সর্বমোট পরীক্ষা করেছে ৭ লাখ ২ হাজার ২৮৪টি।
[৮] আইইডিসিআর নমুনা পরীক্ষা করেছে ৯৪০টি। সর্বমোট করেছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৬৭২টি আর ন্যাশনাল পোলিও মিজেলস ল্যাবরেটরিতে নমুনা পরীক্ষা করেছে ২৪০টি। সর্বমোট পরীক্ষা করেছে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৫৩৫টি। এছাড়া আইসিডিডিআর, বি পরীক্ষা করেছে ৪৫৫টি। সর্বমোট করেছে ৭ লাখ ৭ হাজার ৭০৫টি। সম্পাদনা : রাশিদ