মাসুদ আলম: [২] করোনা সংক্রমণের বিস্তার ঢেকাতে সরকার ঘোষিত কঠোর লকডাউন চলছে। সপ্তাহব্যাপী লকডাউনের প্রথম দিন বুধবারের শুরু থেকেই মানুষের ঘরের বাইরে আসার প্রবণতা কম দেখা গেলেও ইফতার পণ্য কিনতে গিয়ে সেটি আর দেখা যায়নি। বিকেলের পর ইফতারির সময় যতই ঘনিয়ে আসতে থাকে ততই দোকানগুলোতে ভিড় বাড়তে থাকে। তবে ইফতারির বড় বাজার গুলো বসেনি।
[৩] তবে গতবছরের তুলনায় রাজধানীতে ইফতারের দোকান ছিল কম। সরকারি নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশের কঠোর অবস্থান দেখা যায়। তবে ইফতারির সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে ইফতার পণ্য বিক্রি করা দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় বাড়তে থাকে। বিশেষ করে, আছরের নামাজের পর বিভিন্ন মসজিদের আশেপাশে থাকা দোকানগুলোতে মুসল্লিরা ভিড় জমান।
[৪] দোকানিরা বলছেন, এ বছর ইফতারি বিক্রি কম। অনেকে বাসায় ইফতার সামগ্রি তৈরি করেছে। ব্যবসায়ীদের ইফতারি বিক্রির একটা টার্গেট থাকে। এতে করে ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।