আনিস তপন: [২] শনিবার সংসদ ভবন এলাকার সরকারি বাসা থেকে এক ভিডিও বার্তায় এ কথা বলেন, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
[৩] তিনি বলেন, তবে শর্ত সাপেক্ষে এই সময় শিল্প-কারখানা খোলা থকেবে।
[৪] পরে দুপুরে এই প্রতিবেদকের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, আগামী ৫ এপ্রিল থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সারাদেশে লকডাউন বলবৎ থাকবে। তিনি বলেন, সরকার মানুষের চলাচল নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে বা তাদের বাসায় রাখতে না পারলে বর্তমানে করোনার যে ঊর্ধ্বগতি তা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না।
[৫] প্রতিমন্ত্রী বলেন, লকডাউনে কাঁচা বাজার ওষুধ ও খাবারের দোকানের পাশাপাশি পোশাক এবং অন্যান্য শিল্প কারখানা, জরুরি সেবা প্রতিষ্ঠান ডিসি, ইউএনও অফিস, ফায়ার সার্ভিস, টেলিফোন সেবা, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, সংবাদপত্রের অফিসগুলো খোলা থাকবে। এর বাইরে সব সরকারি-বেসরকারি অফিস-আদালত বন্ধ থাকবে।
[৬] লকডাউনের সময় শিল্প-কারখানাসমূহে শ্রমিকরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিফট অনুযায়ী কাজ করবে জানিয়ে তিনি বলেন, তা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নিশ্চিত করতে হবে। লকডাউনে কল-কারখানা বন্ধ করে দিলে গত বছরের মত আবার সবাই একসঙ্গে বাসে-ট্রেনে-লঞ্চে বাড়ি ফেরার জন্য ভির করবে। তাতে করেনা সংক্রমণের আশঙ্কা আরো বেড়ে যাবে।
[৭] এছাড়া সব ধরনের মার্কেট বন্ধ থাকবে।