শিরোনাম
◈ ভারত–বাংলাদেশ নিরাপত্তা সংলাপ: দুই দিনের বৈঠকে ‘ইতিবাচক বার্তা’ ◈ পেশাগত নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য ও কর্মক্ষেত্র নিরাপত্তায় বৈপ্লবিক অগ্রগতি—আইএলওর ১০টি মৌলিক দলিল অনুমোদন করলো বাংলাদেশ ◈ প্রবাসী ভোটারদের রেকর্ড সাড়া—পোস্টাল ভোট অ্যাপে কোরিয়া-জাপান এগিয়ে ◈ সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে সম্মতি খালেদা জিয়ার ◈ আজ সশস্ত্র বাহিনী দিবস ◈ চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে চুক্তির সব কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ ◈ শ্রীলঙ্কাকে ৬৭ রা‌নে হারা‌লো  জিম্বাবুয়ে  ◈ রায়ের পর হাসিনাকে ফেরত দেয়ার দাবি জোরালো হচ্ছে ◈ রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি, চার মাসে এলো এক লাখ ১৯ হাজার কোটি টাকা ◈ প্রবাসী ভোটারদের সতর্কতা: ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর না দিলে পোস্টাল ভোট বাতিল

প্রকাশিত : ০১ এপ্রিল, ২০২১, ০৫:৫২ বিকাল
আপডেট : ০১ এপ্রিল, ২০২১, ০৫:৫২ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] সিলেটের গোয়াইনঘাটে উদ্ধারকৃত মর্টারশেল ও হ্যান্ড গ্রেনেড ধ্বংস করলো সেনাবাহিনী

গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধিঃ [২] বৃহস্পতিবার দুপুরের দিকে স্থানীয় নয়াগাঙ্গের পাড় এলাকায় সিলেট সেনাবাহিনীর বোম ডিসপোজাল ইউনিটের একটি দল মর্টারশেল ও হ্যান্ডগ্রেনেডটি ধ্বংস করেন।

[৩] গত ২২ মার্চ সকালে স্থানীয় শ্রমিকরা ডাউকি নদীর নয়াগাঙেরপাড় (ভাউরভাগ) এলাকায় বারকি নৌকা নিয়ে বালু উত্তোলনের কাজ করতে যান। এ সময় তারা নদীতে যুদ্ধের সময়কার অব্যবহৃত একটি মর্টার শেল দেখতে পান।

[৪] দুইদিনের ব্যবধানে একই এলাকায় গত ২৪ মার্চ মাটি কাটতে গিয়ে শ্রমিকরা আরেকটি হ্যান্ডগ্রেনেড দেখতে পায়। পৃথক দু'টি ঘটনার খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার হওয়া মর্টারশেল ও হ্যান্ড গ্রেনেডটি তাদের হেফাজতে রাখে।

[৫] পরে মর্টারশেল ও হ্যান্ডগ্রেনেড ধ্বংসের জন্য থানা পুলিশের পক্ষ থেকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করা হয়। এরই প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশক্রমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সিলেটের বোম ডিসপোজাল ইউনিটের অধিনায়ক ক্যাপটেন গালিব ও ক্যাপটেন সায়াদ’র নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর সদস্যরা মর্টারশেল ও হ্যান্ড গ্রেনেডটি ধ্বংস করেন।

[৬] এ সময় বিজিবির সংগ্রাম সীমান্ত ফাঁড়ির ক্যাম্প কমান্ডার নায়েক সুবেদার তরিকুল ইসলাম, গোয়াইনঘাট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল হোসেন, আব্দুল আহাদ ও সহকারি উপপরিদর্শক (এএসআই) মারুফ আল মুকিতসহ সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বিজিবি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

[৭] এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল আহাদ জানান, মর্টারশেল ও হ্যান্ড গ্রেনেডটি উদ্ধারের পর থানা পুলিশের সংরক্ষণে রাখা হয়। পরে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মর্টারশেল এবং হ্যান্ডগ্রেনেডটি ধ্বংসের জন্য আবেদন করা হলে আদালতের আদেশক্রমে সেনাবাহিনীর বোম ডিসপোজাল ইউনিটের সদস্যরা তা ধ্বংস করেন। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়