কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] এ বিষয়ে ভারত অঙ্গীকারাবদ্ধ বলে জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
[৩] অবশিষ্ট ভ্যাক্সিন নিয়মিত সরবরাহের অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
[৪] ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড যান চলাচল চুক্তিতে যুক্ত হতে আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি।
[৫] শনিবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে উভয় নেতা একই সঙ্গে মনু, মুহুরী, খোয়াই, গোমতী, ধরলা ও দুধকুমার নদীর পানিবন্টনের ফ্রেমওয়ার্ক এগিয়ে নিতে দুই দেশের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দেন।
[৬] কুশিয়ারা নদীর পানি ব্যবহারে রহিমপুর খালের অবশিষ্টাংশ খননের গুরুত্বারোপ করে শেখ হাসিনা দ্রুত সমঝোতা স্মারক সইয়ের আহ্বান জানান।
[৭] বিদ্যুৎ, জ্বালানীর ক্ষেত্রে নেপাল ও ভুটানকে সঙ্গে নিয়ে উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধির তাগিদ দেন প্রধানমন্ত্রী
[৭] নিরাপত্তা ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সহযোগিতার বিষয়ে উভয় নেতা সন্তোষ প্রকাশ করেন। সমন্বয়ের মাধ্যমে সীমান্ত হত্যা বন্ধে কাজ করার নির্দেশ দেন তারা।
[৮] মহাকাশ ও স্যাটেলাইট গবেষণায় দুই দেশ একযোগে কাজ করতে সম্মত হয়।
[৯] বাংলাদেশি ছাত্রছাত্রীদের জন্য এক হাজার স্কলারশিপ প্রদান ও দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ স্থাপনের ঘোষণা দেন মোদি।
[১০] মহামারি পরিস্থিতির উন্নয়ন সাপেক্ষে যত দ্রুত সম্ভব বিমান, বাস ও ট্রেনযোগে এবং স্থলবন্দরগুলোর মধ্য দিয়ে ভ্রমণ সুবিধা উন্মুক্ত করবে উভয় দেশ।
[১১] রোহিঙ্গা ইস্যুতে অব্যহত সহযোগিতা করার বিষয়টি তুলে ধরেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
[১২] রাতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা ত্যাগের আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এসব তথ্য জানান। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব।
আপনার মতামত লিখুন :