সমীরণ রায়: [২] আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, আমরা কোনো ব্যক্তি বিশেষকে আমন্ত্রণ জানাইনি। আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছি একাত্তরে আমাদের প্রধান মিত্র দেশ ভারতের জনগণের নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রীকে। যারা মোদির বিরোধিতাকারী তারা কুচক্রী।
[৩] তিনি বলেন, বিজয় সুসংহত করার পথে অন্তরায় সৃষ্টিকারী সাম্প্রদায়িক শক্তি এবং বর্ণচোরা মুক্তিযুদ্ধাদের চিহ্নিত করতে হবে। একই সঙ্গে তাদের প্রতিহত করতে হবে। বর্ণচোরা মুক্তিযোদ্ধারাও সাম্প্রদায়িক শক্তির চেয়ে কম শত্রু নয়। এরাও সমভাবে ক্ষতিকর, এটা বরং আরও বেশি ক্ষতিকর।স্বাধীনতার সুফল সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।
[৪] সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, জনগণের ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার ঘোষণার বৈধতা পেয়েছিলেন। কাজেই স্বাধীনতার ঘোষক একজনই, তিনি হচ্ছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতার ঘোষণার পাঠক অনেকেই হতে পারে, কিন্তু ঘোষক একজনই।
[৫] শুক্রবার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে মহান স্বাধীনতা দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর পর তিনি এসব কথা বলেন। পরে মহান স্বাধীনতা দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকে সঙ্গে নিয়ে শ্রদ্ধা জানান।