আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৪] রাজ্যটিতে শনিবার শুরু হয়ে শেষ দফার নির্বাচন হবে ২৯ এপ্রিল। বৃহস্পতিবার এবিপি আনন্দ ও সি-ভোটার পরিচালিত সর্বশেষ জনমত জরিপের প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। এবারের নির্বাচনে তৃণমূলের সঙ্গে বিজেপির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হলেও শেষ হাসি হাসতে পারে তৃণমূলই। দলটি পেতে পারে ১৫২ থেকে ১৬৮টি আসন। ১০৪ থেকে ১২০ আসন পেতে পারে বিজেপি। আনন্দবাজার
[৫] কংগ্রেস-বাম দল ও আইএসএফ জোট পেতে পারে ১৮ থেকে ২৬টি আসন। তৃণমূল পেতে পারে ৪২ শতাংশ ভোট, বিজেপি পেতে পারে ৩৭ শতাংশ ও বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ পেতে পারে ১৩ শতাংশ। ১৬ থেকে ২৩ মার্চ ২৯৪টি বিধানসভা আসনের ১৭ হাজার ৮৯০ জন ভোটারের সঙ্গে কথা বলে এই প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
[৬] এবিপি আনন্দ-সি-ভোটারের এটি ছিলো চতুর্থ সমীক্ষা প্রতিবেদন। এর আগের তিন প্রতিবেদনেও তৃণমূলের জয়ের ইঙ্গিত ছিল। প্রথম সমীক্ষায় বলা হয়েছিলো তৃণমূল পাবে ১৫৪ থেকে ১৬২টি আসন। দ্বিতীয় সমীক্ষায় বলা হয়, ১৪৮ থেকে ১৬৪টি আসন। আর তৃতীয় দফায় বলা হয়, তৃণমূল পাবে ১৫০ থেকে ১৬৬টি আসন। বিজেপির ক্ষেত্রে প্রথম দফায় তারা ইঙ্গিত দেয়, ৯৮ থেকে ১০৬টি, দ্বিতীয় দফায় ৯২ থেকে ১০৮, তৃতীয় দফায় ৯৮ থেকে ১১৪টি আসন।
[৭] আবার সিএনএক্স এর সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৯৪ আসনের মধ্যে তৃণমূল জিততে পারে ১৩৬ থেকে ১৪৬টি আসন। বিজেপি জিততে পারে ১৩০ থেকে ১৪০টি আসন। বাম-কংগ্রেস-আইএসএফ জোট পেতে পারে ১৪ থেকে ১৮টি আসন।
[৮] এদিকে ইন্ডিয়া নিউজ-জন কি বাত, প্রিয়বন্ধু, শাইনিং ইন্ডিয়া ও ক্রাউড উইসডম নামের আরও কয়েকটি সংস্থা তাদের সমীক্ষা প্রতিবেদনে বিজেপির জয়ের ইঙ্গিত দিয়েছে। তবে সেই প্রতিবেদন গ্রহণ করেনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য বিধানসভার কোনো দল বা জোটের সরকার গড়তে প্রয়োজন ১৪৮টি আসন। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল