সমীরণ রায়: [২] আ হ ম মুস্তফা কামাল আরও বলেন, আগামী দিন ও স্বাধীনতা দিবসগুলো আরও আলোকিত হবে। বাংলাদেশের মানুষ সারা বিশ্বের মানচিত্রে তাদের পরিচয় আরও বলিষ্ঠভাবে স্থান পাবে। আমরা সেই গর্বে গর্বিত।
[৩] মন্ত্রী বলেন, গত বছর বাজেটে যে সব জায়গাগুলো ছিল, তা থাকবে কি-না সেটা এ মুহূর্তে বলা যাবে না। বলা কোনো দিন সম্ভবও হবে না। আগামী বাজেট যেদিন সংসদে উপস্থাপন করা হবে সেদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
[৪] অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকে গত ৫০ বছরে বাংলাদেশের অর্জন প্রসঙ্গে মুস্তফা কামাল বলেন, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সূচকের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে অর্জন অনেক বেশি। আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় আসে, তখন জানার আগ্রহ ছিল পৃথিবীর সব দেশের অবস্থান সম্পর্কে। সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান কত সেটা জানতে পারি একটু পরে। কারণ তখন বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৮০ নম্বরে।
[৫] তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন দেশ নিয়ে পর্যালোচনা করেন এবং তাদের মতামত ব্যক্ত করেন। তারা উপরের দিকের ৫০টি দেশকে বিবেচনায় নেন। যেহেতু আমরা শীর্ষ ৫০ দেশের মধ্যে ছিলাম না। সেজন্য আমরা কখনও জনসম্মুখে আসতে পারিনি। সেখানে আমরা এখন ৪১ নম্বরে আছি। আপনারা জানেন এরই মধ্যে আমরা গ্রেজুয়েশন করেছি। ফলে এখন কেউ আমাদের হতদরিদ্র দেশ হিসেবে আখ্যায়িত করে না। আগে যারা আমাদের নিয়ে নানা নেগেটিভ মন্তব্য করত, এখন আর কেউ করে না।
[৬] বুধবার ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক ও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। পরে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।