আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] ১ ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের পর ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউ ইয়র্ক থেকে এই অর্থ সরানোর প্রচেষ্টা হয়। এরপরেই মার্কিন কর্মকর্তারা এই তগবিল ফ্রিজ করে দেন। ৪ ফেব্রুয়ারি সেন্ট্রাল ব্যাংক অব মিয়ানমারের নামে থাকা এই অর্থ ফ্রিজ হয়। তখনও বাইডেন নির্বাহী আদেশটি প্রদান করেননি। আদেশ জারি হতেই পুরোপুরি বন্ধ হয় ট্রান্সফার। রয়টার্স
[৪] এই ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি নিউ ইয়র্ক ফেড। যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টও মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। এই অর্থ উদ্ধানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নতুন গভর্নর নিয়োগ করে সেনাবাহিনী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এভাবে আন্তর্জাতিক চাপ এড়াতে সচেয়েছিলো দেশটি। কিন্তু এতে সফলতা আসেনি। এএফপি
[৫] এই ব্যাপারে প্রশ্ন করলে রাজি হয়নি মিয়ানমার সরকারের মুখপাত্র। রয়টার্স চেষ্টা করেও দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি। ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্র, তানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন বড় ধরনের অবরোধ আরোপ করেছে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে।
আপনার মতামত লিখুন :