আরমান কবীর: [২] মহান স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, ১৯৭১ সালের ৩ মার্চ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উপস্থিতিতে লক্ষ লক্ষ ছাত্র-জনতার সম্মুখে স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও অবিভক্ত ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ মহান স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করেন। বর্তমানে অন্ধের হস্তি দর্শনের ন্যায় যে যার দৃষ্টিভঙ্গিতে মহান স্বাধীনতার ইতিহাসকে ব্যাখ্যা করছেন। বঙ্গবন্ধুর ছয় দফা ও ছাত্রলীগের ১০ দফা এবং বাঙালির মুক্তির আন্দোলনে সবাই ‘আমরা’ ছিলাম। স্বাধীনতা পেয়ে সবাই আমরা থেকে আমিত্বে বিশ^াসী হয়ে যাই।
[৩]বক্তারা বলেন, ইশতেহার পাঠের মাধ্যমে ইতিহাসের বহু বিকৃতি ও বির্তকের অবসান ঘটবে। শাজাহান সিরাজ ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ করার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হয়েছেন।
[৪]টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের বঙ্গবন্ধু ভিআইপি অডিটরিয়ামে বুধবার(৩ মার্চ) শাজাহান সিরাজ ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের চেয়ারম্যান রাবেয়া সিরাজের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি অংশ নেন, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম শীর্ষ সংগঠক, ইতিহাস খ্যাত চার খলিফার একজন ও ছাত্রলীগ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি নূর-ই-আলম সিদ্দিকী, জাতীয় পার্টির(জেপি) সাধারণ সম্পাদক ও সাবেকমন্ত্রী শেখ শহিদুল ইসলাম, সাবেক ছাত্রনেতা ও লেখক রেজাউল হক চৌধুরী মুশতাক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত কবি ও সাংবাদিক আল-মুজাহিদী।