সুমাইয়া ঐশী: [২] ২০১৮ সালে পালিয়ে যাওয়ার পর ফের দুবাইয়ের রাজকুমারী লতিফাকে ফেরত আনা হয়। ঐ বছরের ডিসেম্বরে ম্যারির সঙ্গে লতিফার একটি ছবি ভাইরাল হয়। এরপরই শুরু হয় জল্পনা-কল্পনা। বিবিসি
[৩] ম্যারি ছিলেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক বিশেষ দূত। তার মতে, দুবাই রাজপরিবার দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন তিনি। কারণ, রাজ পরিবারের আমন্ত্রণেই রাজকুমারীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান তিনি।
[৪] ম্যারি বলেন, আমি আমার একজন বন্ধুকে (রাজকুমারী) সাহায্য করতে গিয়েছিলাম। ঐ সময় আমি হৃদয় দিয়ে পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করি। নিজের ভুল বুঝতে পারার পর আমার আক্ষেপের আর শেষ ছিলো না।
[৫] এর আগে লতিফার ধারন করা একটি ভিডিও ফাঁস হয় গণমাধ্যমে। সেখানে তাকে বন্দী করে রাখা হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন। এমনকি কমান্ডোরা তাকে ড্রাগ দিচ্ছে বলেও জানান রাজকুমারী। এরপরই নড়েচড়ে বসে জাতিসংঘ। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল