আব্দুল লতিফ:[২] ঘাটাইলের ব্যবসায়ী সমিতির কার্যকরী পরিষদের ত্রি-বার্ষিক নির্বাচন জমে উঠেছে। । নানা কৌশলে প্রতিদ্বন্ধী প্রার্থীরা ভোটারদের মন জোগাতে চেষ্টা করছেন, দিচ্ছেন নানাবিধ প্রতিশ্রুতি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও চালানো হচ্ছে বিরামহীন প্রচারণা। আগামি ৮ মার্চ অনুষ্ঠেয় নির্বাচনকে ঘিরে ভোটারদের মাঝেও দেখা দিয়েছে চাঞ্চল্য।
[৩] জানা গেছে, ঘাটাইল ব্যবসায়ী সমিতির ১১টি সাংগঠনিক পদের বিপরীতে ১০টি পদে ২৮জন প্রার্থী প্রতিদ্বদ্বিতা করছেন। তারা হচ্ছেন, সভাপতি পদে বর্তমান সভাপতি মো. আসাদ্দৌলা শিরন (গরুর গাড়ী),মো.ফজলুল হক তাং (ছাতা),সহ-সভাপতি পদে মো. আনিছুর রহমান (দেওয়াল ঘড়ি),মো.মনিরুজ্জামান জামাল (মটর গাড়ী) মো.রবিউল ইসলাম রতন (হোন্ডা),মো.আজহারুল ইসলাম (হরিণ),মো.খোকন খান (চশমা),মো.রফিকুল ইসলাম (হাতি),মো.সিদ্দিক মিয়া (মোমবাতী),মো.বন্দে আলী মিয়া (খেজুর গাছ),মো. মনসুর আলী (টিউবওয়েল)।
[৪] সাংগঠনিক সম্মানিত সদস্য পদে একাধিক প্রার্থী না থাকায় পাচজন প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বদ্বিতায় বিজয়ী হয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন,মো.আবুল কালাম, শামীম আল মামুন,মো.শামীম,মো.হাফিজুর রহমান হাসান,মো.লাভলু মিয়া। নির্বাচনে এক হাজার ৩৮৩জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। সরেজমিনে দেখা গেছে, প্রতিদ্বদ্বি প্রার্থীরা দিন-রাত ভোটারদের দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন।
[৫] সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত স্থানীয় চা-স্টলে ব্যবসায়ী সমিতির নির্বাচন নিয়ে চলছে আলোচনা। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের যোগ্যতা ও নানা অসঙ্গতি নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি স্থানীয়রাও নানা আলোচনা-সমালোচনায় জড়াচ্ছেন। নির্বাচন পরিচালনা কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, আগামি ৮মার্চ সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সমিতির কক্ষে একটানা ভোট গ্রহন করা হবে। অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ ভোট গ্রহনে একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে। সম্পাদনা:অনন্যা আফরিন
আপনার মতামত লিখুন :