শিরোনাম
◈ শ্রীলঙ্কার কা‌ছে আফগা‌নিস্তান হে‌রে যাওয়ায় সুপার ফো‌রে খেলার সু‌যোগ পে‌লো বাংলাদেশ ◈ বাংলাদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার, নতুন সংকটে স্টারমার: ডেইলি এক্সপ্রেসের রিপোর্ট ◈ শুধু অতীতের নয়, বর্তমানের দুর্নীতি থামাতেও নজর দিতে হবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ◈ বাংলাদেশ ও চীন সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বকে এগিয়ে নিতে একসাথে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ সাফ চ‌্যা‌ম্পিয়নশী‌পে নেপালকে ৪-০ গো‌লে হারা‌লো বাংলাদেশ ◈ শ্রীলঙ্কার প্রতি বাংলা‌দে‌শের সমর্থন, চোখ এড়ায়নি লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের ◈ আফগানিস্তান-শ্রীলংকা ম্যাচের ফল যেমন হলে লাভ বাংলাদেশের ◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার পক্ষে নয় বিএনপি : সিঙ্গাপুর থেকে দেশে ফিরে মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৩:৪৬ রাত
আপডেট : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ০৩:৪৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১]খাদ্যে ফুলের চাহিদা বাড়ছে

ডেস্ক রিপোর্ট: তিউনিশিয়ার উদ্যোক্তা সোনিয়া ইবিধি ছিলেন একজন সাংবাদিক। জীবনে কখনো ভাবেননি দীর্ঘ পেশাগত জীবনের বাইরে এসে তিনি একজন সফল চাষিতে পরিণত হবেন। তার উৎপাদিত খাবারযোগ্য ফুল এখন উত্তর আফ্রিকার দেশগুলোতে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে। তিনি ভাবতেও পারেননি তার বাসায় উৎপাদিত এ ফসল রন্ধনশিল্পে নতুন মাত্রা যুক্ত করবে।

৪২ বছর বয়সী ইবিধি এখন বোরাজে নামের নীলাভ একটি ফুলের চাষ করেন যা খেতে অনেকটা শসার মতো। বেগুনি রঙের আরও একটি ফুল আছে যার স্বাদ পেঁয়াজের মতো। এমনি আরও কয়েক ধরনের ফুল চাষ করেন তিনি। এএফপিকে তিনি বলেন, ‘আমি ভাবিনি এ ফুলগুলো দেশের বাইরে রপ্তানি হবে। দেশের বাজারে কেউ এর প্রতি আগ্রহ দেখায়নি। কিন্তু আমি অবাক হচ্ছি দেশের বাইরে এর চাহিদা ক্রমাগত বাড়তে থাকায়। বিশেষ করে বড় বড় রেস্টুরেন্ট আমার কাছ থেকে ফুলগুলো কিনে নিচ্ছে।’

ফুলের বীজগুলো ইবিধি নিয়ে এসেছিলেন ফ্রান্স থেকে। শুরুতে তিনি এক ডজনের মতো ফুলগাছ রোপণ করে শুরু করেন। প্রথমদিকে তিনি তাবারকা অঞ্চলের আর্দ্র আবহাওয়ায় ফুলগাছগুলো লাগান। সেখান থেকে সফলতা পাওয়ার পর এখন তিনি নিজের বীজ দিয়েই চাষের ক্ষেত্র আরও বাড়িয়েছেন। তাকে গর্বের সঙ্গে বলতে শোনা যায়, ‘যা আমি ভালোবাসি, তাই আমি করি। এগুলো সবই অনেক সুন্দর আর বিচিত্র রঙের।’ তিনি আশা করেন, তার এ খাবারযোগ্য ফুলগুলো বিশ্বের রন্ধনশিল্পে নতুন সংস্কৃতির সৃষ্টি করবে।

তিউনিশিয়ার স্থানীয়রা তাদের খাবারে ইতিমধ্যেই কিছু ফুলের ব্যবহার করেন। মিষ্টিজাতীয় কিছু খাবারে গোলাপের পাপড়ি ব্যবহার করা হয়। এছাড়া ল্যাভেন্ডারের মতো ফুলও কিছু খাবারে দেওয়া হয়। তবে এগুলো সবই শুকিয়ে ব্যবহার করা হয়। সজীব-তরতাজা ফুল ব্যবহার করা হয় না। যদিও এসব তরতাজা ফুলগুলো বিভিন্ন ধরনের স্যুপ ও সালাদ তৈরিতে অনায়াসেই ব্যবহার করা যায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়