শিমুল মাহমুদ: [২]এই পরিস্থিতিতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করার দাবি জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।
[৩] টিকাদানের অষ্টম দিন সোমবারও রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে মানুষের ভিড় ছিলো। বেশিরভাগই সরকারি চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ। দেখা মিলেছে না প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর।
[৪] কথা বলে জানা যায়, টিকা নেওয়ার বিষয়ে তাদের আগ্রহ রয়েছে। তবে টেকনোলজি না বোঝায় তারা টিকা নিতে যাচ্ছেন না।
[৫] তেজগাঁও বস্তির বাসিন্দা মোছাম্মৎ ডলি বলেন, শুনছি টিকা নিতে ইন্টারনেটে কী জানি করতে হয়। আমি ইন্টারনেট বুঝি না।
[৬] বাসচালক কবির মিয়ারও একই সমস্যা। তিনি বলেন, এখন তো সব ইন্টারনেটে হয়। আমরা টিকা নিবো কেমনে।
[৭] জনস্বাস্থ্য ও সংক্রমণ রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. জায়েদ মোহাম্মদ মাসুদ বলেন, গত আট দিনের চিত্র বলছে, গ্রাম পর্যায়ে নিবন্ধন ও টিকা গ্রহণের হার খুবই কম।
[৮] আইইডিসিআর এর উপদেষ্টা ড. মুশতাক হোসেন, প্রতিটি এলাকায় রেজিস্ট্রেশন বুথ স্থাপন ও ভলান্টিয়ার তৈরি করে নিম্নবিত্তদের নিবন্ধনের দায়িত্ব নিতে হবে জনপ্রতিনিধিদের।
[৯] স্বাস্থ্য সচিব আব্দুল মান্নান বলেন, আমাদের প্রান্তিক জনগণ কিছুটা উদাসীন। তাদের কীভাবে টিকার আওতায় আনা যায়, এ বিষয়ে সরকার ইতোমধ্যে উদ্যাগ নিয়েছে। প্রকৃত অর্থে টিকা পাওয়া যাদের জরুরী, তাদের টিকা কীভাবে নিশ্চিত করা যায়- সেটি নিয়েও আমরা কাজ করছি। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব