রাশিদ রিয়াজ : [২] কোভিড টিকা দেওয়ার পর যে ই-ভ্যাকসিন পাসপোর্ট দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছে ব্রিটিশ সরকার তার বিরুদ্ধে ১ লাখ ২৬ হাজার মানুষ এক আবেদন পত্রে বলেছে এধরনের পাসপোর্ট কোভিড ভ্যাকসিন দিতে অস্বীকারকারী ব্যক্তির অধিকার সীমাবদ্ধ করতে ব্যবহার হতে পারে যা গ্রহণযোগ্য নয়। স্পুটনিক
[৩] বিষয়টি নিয়ে ব্রিটেনের হাউস অব কমন্সে বিতর্কের জন্যে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়েছে।
[৪] ব্রিটেনের সুশীল সমাজের একটি গ্রুপ ‘বিগ ব্রাদার ওয়াচ’ বলছে এধরনের ই-ভ্যাকসিন পাসপোর্ট দেওয়ার মানে হচ্ছে মহামারীর পক্ষে কর্তৃত্ববাদী আচরণ ও কঠোর আইনের সামিল।
[৫] এলবিসি রেডিওকে ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোমিনিক র্যাব মহামারী পরবর্তী একটি সুপার মার্কেটে প্রবেশের জন্যে ই-ভ্যাকসিন পাসপোর্ট থাকা দরকার।
[৬] টক রেডিওকে ব্রিটেনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্টিফেন হ্যামন্ড সরকার ই-ভ্যাকসিন পাসপোর্ট করুক বা না করুক এটি জীবনের বাস্তবতা। কারণ পাব বা রেস্টুরেন্টে তাহলে মানুষজন এটি নিয়ে বেশি পরিমানে যেতে পারবে এবং এতে অর্থনীতি গতি ফিরে পাবে। আর বাজারের চাহিদা এতটাই শক্তিশালী হবে যে লোকদের দেখানোর দরকার হবে যে তাদের ই-ভ্যাকসিন পাসপোর্ট রয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :