শিরোনাম
◈ গণভোট আগে না হলে ফেব্রুয়ারির নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না: তাহের ◈ শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল ◈ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরলে সংসদের ক্ষমতাকে খর্ব করবে কিনা, প্রশ্ন প্রধান বিচারপতির ◈ সচল ১৬ স্থলবন্দরে ১ কোটি ৫২ লাখ টন পণ্য আমদানি, ৮ বন্দর নিষ্ক্রিয় ◈ ধর্ষকের সঙ্গে ধর্ষণের শিকার নারীর বিয়ে বন্ধ চেয়ে হাইকোর্টে রিট ◈ ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন হবে উৎসবমুখর, জার্মান রাষ্ট্রদূতকে প্রধান উপদেষ্টা ◈ ১২ নির্দেশনা মানতে হবে সেন্টমার্টিন দ্বীপে যেতে  ◈ সরকারের দলীয় উপদেষ্টা ও প্রশাসনের ব্যক্তিদের বদলাতে হবে: আনিসুল ইসলাম মাহমুদ ◈ এএফ‌সি কা‌পের বাছাই‌য়ে ভারতের বিরু‌দ্ধে খেলার আ‌গে আফগানিস্তানের স‌ঙ্গে একটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ ◈ ট্রফির দরকার হ‌লে পু‌রো দল দুবাই এসে নিয়ে যাও, ভারতের মেইলের জবাবে এ‌সি‌সি প্রধান মহ‌সিন নাকভি

প্রকাশিত : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৩২ দুপুর
আপডেট : ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৩২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সামিয়া রহমান : এদেশে আসলে সবই সম্ভব হয়, নষ্টরাই টিকে থাকে, তারাই ধ্বংস করে সবকিছু

সামিয়া রহমান : একটি চ্যানেলের কর্ণধার, পুরোপুরি কর্ণধার হবার যোগ্যতা তার হয়নি। সম্ভবত সিএনই লেভেলেই আছেন। তিনি আবার বাবার স্ট্যাটাস দেখে লিখলেন, এতোদিন দেখেছি চোরের মায়ের বড় গলা, এখন দেখছি চোরের বাপেরও বড় গলা। বয়োবৃদ্ধদের সম্পর্কে যাদের বিন্দুমাত্র সম্মানবোধ নেই, অবশ্য সম্মানবোধের শিক্ষাটা আসে পরিবার থেকে। তার হয়তো সেই সুযোগই ছিলো না। ..  কিন্তু আমার তো মনে হয়, বাক্যটা এমন হওয়া উচিত ছিলো-এতোদিন শুনেছি চোরের মায়ের বড় গলা, কিন্তু চোরের স্বামীর এতো বড় গলা হলো কী করে? তার স্ত্রী বাংলাদেশের সকল চ্যানেলে চাকরির জন্য সুপারিশ ধর্ণা ধরে ধরে যখন চরম ব্যর্থ, ফাউ ফাউ কাজে দিন গুজরান করে, তখন আমার কাছে চাকরির সুপারিশ করছিলো।

তখন আমিই তাকে গাজী টিভির মুস্তাফিজুর রহমানের কাছে নিয়ে গিয়েছিলাম। জোর করে তাকে চাকরি দিয়েছিলাম। তার বিরুদ্ধেই আমার বিভাগের তিন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা চরম আন্দোলন করেছিলো কী? সে নাকি শিক্ষক হিসেবে পড়াতেই পারে না। শিক্ষার্থীদের কোনো প্রশ্নের উত্তর দেয়া তো দূরের কথা, পড়াতেই নাকি পারেন না। অধ্যাপক গোলাম রহমান তখন চেয়ারম্যান ছিলেন। সমাধানের জন্য সকল শিক্ষার্থীর লেকচার থিয়েটারের এক সাইডে আর আর এক সাইডে সকল শিক্ষকদের বসানো হলো। শিক্ষার্থীরা ২ ঘণ্টা যাবত ওই নারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে যে গাল মন্দ করলেন (যিনি বর্তমানে আমার পূর্বের গণমাধ্যম কর্মরত) লজ্জায় সকল শিক্ষকের মাথা কাটা গিয়েছিল। ওই মহিলা শিক্ষককে দুই ব্যাচ পড়ানোর ক্ষমতা থেকে সাসপেন্ড করে রাখা হয়েছিলো।

বিশেষত তার ইংরেজি যেকোনো বিষয় সম্পর্কে দুর্বলতার জন্য। অকৃতজ্ঞ তো দুনিয়ার অনেক মানুষই হয়, কিন্তু এখন দেখছি কৃতঘ্নদের। দেখলাম বলা ভুল, তিনি তার সাদা মুখোশের আড়ালে সেটি অনেক আগেই দেখিয়েছেন। বিভাগের অধ্যাপক রোবায়েত ফেরদৌসকে বহুবার বলেছেন, সামিয়া রহমান মরে না কেন? আমি মরি না বাঁচি, তোমাদের মতো কীটপতঙ্গের কারণে মরবো না। যদি মরি অন্যায়ের বিরুদ্ধে মরবো। যে অন্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন সকল প্রমাণ আমার পক্ষে থাকার পরও গায়ের জোরে সিদ্ধান্ত চাপাচ্ছেন, এতোদিন এতো মিডিয়াকে ডেকে বক্তব্য দিচ্ছেন, কিন্তু যখনই ডকুমেন্ট ধরে প্রশ্ন করা হচ্ছে, সবাই বেমালুম এড়িয়ে যাচ্ছেন বিনা দ্বিধায়। অস্বীকার করছেন সব কিছু। এদেশে আসলে সবই সম্ভব হয়, নষ্টরাই টিকে থাকে। তারাই ধ্বংস করে সব কিছু। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়