শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ আর কোনো রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেবে না ◈ একনেকে ৮ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন ◈ বিশেষজ্ঞরা চার পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন: আলী রীয়াজ ◈ শেখ হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ করেছেন কর গোয়েন্দারা ◈ যে কারণে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ শিক্ষক ও ২০ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ করলেন ◈ মানুষকে কামড়ালে ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড’ হবে কুকুরের! ◈ ডাকসু নির্বাচনে গোলাম রাব্বানীর প্রার্থিতা অবৈধ: ছয় বছর পর জিএস হতে পারেন রাশেদ খান! ◈ স্বচ্ছতা আনতে সব প্রকল্পের টেন্ডার প্রক্রিয়া অনলাইনে করা হবে, আগামী সপ্তাহেই গেজেট: পরিকল্পনা উপদেষ্টা ◈ মুসলিম দেশগুলো কি ন্যাটোর আদলে যৌথ বাহিনী গঠন করছে? ◈ ম‌্যাচ হারায় বেনফিকার কোচ বরখাস্ত, নতুন দা‌য়িত্ব নি‌তে যা‌চ্ছেন হো‌সে মরিনহো 

প্রকাশিত : ২৬ জানুয়ারী, ২০২১, ০৮:১২ সকাল
আপডেট : ২৬ জানুয়ারী, ২০২১, ০৮:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নির্মাণ সামগ্রী যত্রতত্র ফেলে রাখলে এক বছরের কারাদণ্ড

ডেস্ক রিপোর্ট: নির্মাণ সামগ্রী ফুটপাতসহ যত্রতত্র ফেলে রাখলে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের মুখে পড়তে হবে। সম্প্রতি এমন শাস্তির বিধান রেখে ‘পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-১৯৯৭’ সংশোধন করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়।

‘কোনো অবকাঠামো নির্মাণ, পুনর্নির্মাণ, মেরামত বা সংস্কার কাজে সৃষ্ট বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণ’ শিরোনামে একটি নতুন বিধি যুক্ত করা হয়েছে সংশোধিত পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালায়।

বিধিমালায় বলা হয়েছে, একই অপরাধ ফের করলে শাস্তি হবে দ্বিগুণ। নির্মাণ সামগ্রী ঢেকে না রাখলে বা ঢেকে পরিবহন না করলেও একই শাস্তির মুখে পড়তে হবে।
সংশোধিত বিধিমালায় আরও বলা হয়েছে, নির্মাণ স্থলে যথাযথ অস্থায়ী ছাউনি বা বেষ্টনী স্থাপনসহ নির্মাণাধীন ভবন ঢেকে রাখতে হবে। সব ধরনের নির্মাণ সামগ্রী (মাটি, বালি, রড, সিমেন্ট, ইত্যাদি) আবৃত বা ঢেকে রাখতে হবে। নির্মাণ সামগ্রী (মাটি, বালি, সিমেন্ট, ইট, ময়লা-আবর্জনা ইত্যাদি) পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রাক, ভ্যান বা লরি আবৃত বা ঢেকে পরিবহনের ব্যবস্থা করতে হবে।

এছাড়া মাটি, বালি, সিমেন্ট, ইট, ময়লা-আবর্জনা, ইত্যাদি পরিবহনে ব্যবহৃত ট্রাক, ভ্যান বা লরির চাকার কাদা-মাটি বা ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করে রাস্তায় চলাচলের ব্যবস্থা করতে হবে। নির্মাণ সামগ্রী (মাটি, বালি, সিমেন্ট, ইত্যাদি) রাস্তায়, ফুটপাতে বা যত্রতত্র ফেলে রাখা যাবে না বলে বিধিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে।

সংশোধিত বিধিমালায় বলা হয়, কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান এই বিধান লঙ্ঘন করলে প্রথমবার অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। পরবর্তী প্রতিবারের অপরাধের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ দুই বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ দুই লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়দণ্ডে দণ্ডিত হবেন। -বিডি প্রতিদিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়