শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৪ জানুয়ারী, ২০২১, ০৫:৫১ সকাল
আপডেট : ২৪ জানুয়ারী, ২০২১, ০৫:৫১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শেরপুরে ২৯১টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার জমিসহ ঘর পাচ্ছে

তপু সরকার হারুন: বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’- প্রধানমন্ত্রীর এই নির্দেশনা অনুযায়ী সারা দেশের ন্যায় শেরপুরেও ২৯১ জন ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য স্বপ্নের নীড় তৈরি করা হয়েছে। আজ সকালে প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের মধ্যদিয়ে শেরপুরের প্রতিটি উপজেলায় এসব ঘরের চাবি আনুষ্ঠানিক ভাবে হস্তান্তর করা হয়।

এ উপলক্ষ্যে শেরপুর সদর উপজেলা পরিষদ হলরুমে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উপকারভোগীদের মধ্যে ঘরের চাবী ও দলিল হস্তান্তর করেন স্থানীয় সাংসদ ও সরকার দলীয় হুইপ আতিউর রহমান আতিক।

শেরপুর সদর উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা ফিরোজ আল মামুনের সঞ্চলনায় এসময় শেরপুরের জেলা প্রশাসক আনার কলি মাহবুব , স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক এটিএম জিয়াউল ইসলাম, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম , অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট তোফায়েল আহমেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ওয়ালীউল হাসান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুক্তাদিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান ,মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সাবিহা জামান শাপলা ,প্রেসক্লাব সভাপতি শরিফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিনসহ জেলায় কর্মরত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।

জেলার ৫ উপজেলায় প্রতিবন্ধী, ভিক্ষুক, রিক্সাচালক, দিনমজুর, বিধবা, কাজের মহিলাসহ ২৯১টি গৃহহীন পরিবার পাচ্ছে জমিসহ সেমি পাকা ঘর। ইতোমধ্যে ২০৭টি ঘরের নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। বাকিগুলোর নির্মাণ কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। প্রতিটি বাড়িতে থাকছে দুটো বেড রুম, একটা রান্না ঘর, একটা ইউটিলিটি রুম, একটা টয়লেট ও একটা বারান্দা।

সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দুই শতক জমির মালিকানাসহ নির্দিষ্ট ডিজাইন ও মানসম্মতভাবে সুদৃশ্য রঙিন টিনশেডের দুর্যোগ সহনীয় ঘরগুলো নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি ঘরের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। মোট ব্যয় হয়েছে ৫ কোটি ৩ লাখ ৫৫ হাজার টাকা।

পরে প্রধানমন্ত্রীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সমাপ্তির পর জমির দলিল ও ঘরের চাবি আনুষ্ঠানিকভাবে সদরসহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের সদস্যদের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়