বাশার নূরু: [২] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমার ছোট বোন রেহানা যখন লন্ডনে থাকে তখন সে অনলাইনে নিয়মিত পত্রিকা পড়ে এবং কারও কোনো কষ্ট দেখলে সঙ্গে সঙ্গে আমাকে খবর পাঠায়। আমি চেষ্টা করি ব্যবস্থা নিতে।
[৩] রোববার দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার-২০১৯ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। তিনি গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
[৪[ শেখ হাসিনা বলেন, আমি দেখেছি, অনেক শিল্পীর আমাদের বাসায় অবাধ যাতায়াত ছিল। এমনকি ধানমন্ডি লেকের সামনে যখন শ্যুটিং হতো তখন সবাই আমাদের বাসায় এসেই বসতো, চা-পানি খেত। মা সবাইকে আপ্যায়ন করতেন। আমাদের সবাই সাংস্কৃতিক জগতের সঙ্গে ভালোভাবে জড়িত ছিল। আমার ছোট ভাই শেখ কামাল নাটক করতো। নাট্যমঞ্চে তার বেশ ভালো ভূমিকা ছিল।
[৫] প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আমি আছি, এখন হয়তো সহযোগিতা করে যাচ্ছি। কিন্তু আমি যখন থাকব না তখন কী হবে? তাই সেই চিন্তা থেকেই চলচ্চিত্র শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট করে দিচ্ছি। এই ট্রাস্ট আইনটা আমরা পার্লামেন্টে পাস করব। এরপর আমরা সরকারের পক্ষ থেকে একটা সিড মানিও দেব। সেইসঙ্গে আমরা চাইব যে, যারা চলচ্চিত্রের সঙ্গে আছেন তারাও অর্থের জোগান দেবেন। বিপদ-আপদে শিল্পী-কলাকুশলীরা যাতে এই ট্রাস্ট থেকে অনুদান নিতে পারে। এমনকি চিকিৎসা থেকে শুরু করে অন্যান্য কাজ যেন করতে পারেন- সেই লক্ষ্য নিয়েই এই ট্রাস্টটা তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
আপনার মতামত লিখুন :