শিরোনাম
◈ কৃষ্ণ সাগরে ড্রোন হামলার পর পাঁচ দিন ধরে বিপদে ১০ নাবিক, তাদের একজন বাংলাদেশি প্লাবন ◈ খালেদা জিয়াকে নিয়ে আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পোস্ট, যা লিখলেন ◈ সব কিছু প্রস্তুত করা হচ্ছে, তারেক রহমান ফিরবেন যেকোনো সময়: আমীর খসরু ◈ পেট্রাপোলের জটিলতায় বেনাপোলে আটকে ১৫০ সুপারি ট্রাক, প্রতিদিন লাখ টাকার ক্ষতি রফতানিকারকদের ◈ বিদেশ নেওয়ার ক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করা হচ্ছে: ডা. জাহিদ হোসেন (ভিডিও) ◈ মহানবীর রওজা জিয়ারতে নতুন নিয়ম ও সময়সূচি ঘোষণা ◈ আইজিপি বাহারুলের বরখাস্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন ◈ শেখ হাসিনা ভারতে থাকবেন কি না তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে: এস জয়শঙ্কর ◈ সাম‌নে হ‌বে ভোটের আগে জোট, পর্দার আড়ালে 'আন্ডারস্ট্যান্ডিং' ◈ ‘জুবাইদা রহমানের রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত তার নিজস্ব’

প্রকাশিত : ১৮ জানুয়ারী, ২০২১, ০১:০৪ রাত
আপডেট : ১৮ জানুয়ারী, ২০২১, ০১:০৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চট্টগ্রামে ইলেক্ট্রনিক্স ব্যবসায়ীর ২ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন

সুজন কৈরী: চট্টগ্রামের একটি ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ২ কোটি ৩ লাখ টাকা টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় ভ্যাট অফিসে প্রকৃত বিক্রয় হিসাব গোপন রেখে কম হিসাব প্রদর্শন করেছে। ভ্যাট গোয়েন্দার অভিযানে এ অনিয়মের বিষয়টি উঠে এসেছে।

ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর জানায়, একটি অভিযোগের ভিত্তিতে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের সোনারপাড়ায় অবস্থিত এসি বাজার লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তদন্ত শুরু করে সংস্থার একটি দল। প্রতিষ্ঠানটির ভ্যাট নিবন্ধন নম্বর ০০০৪৫৮১২২-০৫০৮। সংস্থার পরিচালক মুহাম্মদ মহি উদ্দিনের নেতৃত্ব তদন্ত করা হয়।

প্রতিষ্ঠানটি ফ্রিজ, রেফ্রিজারেটর, এসি, হিটার, ওয়াশং মেশিনসহ বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী তৈরি, সংযোজন ও আমদানি করে থাকে।

ভ্যাট গোয়েন্দার তদন্ত অনুযায়ী, এসি বাজার নামক প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত মোট ১২১ কোটি ১৫ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫৭ টাকার পণ্য সরবরাহ করে। এই সময়ে প্রকৃত বিক্রয় হয়েছে ১২৪ কোটি ৭৭ লাখ ৯ হাজার ৮৫৮ টাকা। এই বিক্রয় গোপন রাখায় এসি বাজার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে ৫৪ লাখ ১৮ হাজার ৩৭৫ টাকা।

অন্যদিকে লিমিটেড কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের ব্যয়ের উপর ভ্যাট প্রযোজ্য হলেও তা যথাযথভাবে পরিশোধ করা হয়নি। এতে ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ৬২ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

উভয় ক্ষেত্রে সময়মতো ভ্যাট পরিশোধ না করায় ভ্যাট আইন অনুযায়ী ২ শতাংশ হারে সুদ আরোপ হবে মোট ৮৫ রাখ ৭৬ হাজার টাকা। সে হিসেবে মোট ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ও সুদসহ ২ কোটি ৩ লাখ টাকা আদায়যোগ্য হয়েছে।

ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মঈনুল খান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনটি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য চট্টগ্রাম ভ্যাট কমিশনারের কাছে পাঠানো হয়েছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়