শিরোনাম
◈ ‘নলকূপ বসাতে গেলেই বেরিয়ে আসছে গ্যাস’ ◈ রেসলার‌দের রিংয়ে বাস্তবে হামলা, নিষিদ্ধ ডব্লিউডব্লিউই চ্যাম্পিয়ন ম্যাকইনটায়ার ◈ নতুন ১৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি ◈ নির্বাচনের বিষয়ে কথা বলতে আসিনি— রাজশাহীতে আসিফ নজরুল ◈ পাকিস্তান-বাংলাদেশের বাণিজ্যে নতুন অধ্যায়: করাচি-চট্টগ্রাম শিপিং সেবা চালু ◈ ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যা: অভিযোগপত্রে যা বলেছে ডিবি ◈ শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিষয়ে এখন সবার একটি স্পষ্ট অবস্থান নেওয়া জরুরি : প্রেস সচিব  ◈ সাফারি পার্ক থেকে রিংটেইলড লেমুর চুরি, সীমান্ত হয়ে বিদেশে পাচার: বন্যপ্রাণী পাচার চক্রে সক্রিয় আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেট ◈ ‘আমি একজন হতভাগী, পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাচ্চা রেখে গেলাম, দয়া করে কেউ নিয়ে যাবেন’ ◈ গুলিবিদ্ধ এরশাদ উল্লাহর খোঁজ নিলেন বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, দ্রুত সুস্থতা কামনা

প্রকাশিত : ১৮ জানুয়ারী, ২০২১, ০১:০৪ রাত
আপডেট : ১৮ জানুয়ারী, ২০২১, ০১:০৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চট্টগ্রামে ইলেক্ট্রনিক্স ব্যবসায়ীর ২ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন

সুজন কৈরী: চট্টগ্রামের একটি ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ২ কোটি ৩ লাখ টাকা টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় ভ্যাট অফিসে প্রকৃত বিক্রয় হিসাব গোপন রেখে কম হিসাব প্রদর্শন করেছে। ভ্যাট গোয়েন্দার অভিযানে এ অনিয়মের বিষয়টি উঠে এসেছে।

ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর জানায়, একটি অভিযোগের ভিত্তিতে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের সোনারপাড়ায় অবস্থিত এসি বাজার লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তদন্ত শুরু করে সংস্থার একটি দল। প্রতিষ্ঠানটির ভ্যাট নিবন্ধন নম্বর ০০০৪৫৮১২২-০৫০৮। সংস্থার পরিচালক মুহাম্মদ মহি উদ্দিনের নেতৃত্ব তদন্ত করা হয়।

প্রতিষ্ঠানটি ফ্রিজ, রেফ্রিজারেটর, এসি, হিটার, ওয়াশং মেশিনসহ বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী তৈরি, সংযোজন ও আমদানি করে থাকে।

ভ্যাট গোয়েন্দার তদন্ত অনুযায়ী, এসি বাজার নামক প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত মোট ১২১ কোটি ১৫ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫৭ টাকার পণ্য সরবরাহ করে। এই সময়ে প্রকৃত বিক্রয় হয়েছে ১২৪ কোটি ৭৭ লাখ ৯ হাজার ৮৫৮ টাকা। এই বিক্রয় গোপন রাখায় এসি বাজার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে ৫৪ লাখ ১৮ হাজার ৩৭৫ টাকা।

অন্যদিকে লিমিটেড কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের ব্যয়ের উপর ভ্যাট প্রযোজ্য হলেও তা যথাযথভাবে পরিশোধ করা হয়নি। এতে ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ৬২ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

উভয় ক্ষেত্রে সময়মতো ভ্যাট পরিশোধ না করায় ভ্যাট আইন অনুযায়ী ২ শতাংশ হারে সুদ আরোপ হবে মোট ৮৫ রাখ ৭৬ হাজার টাকা। সে হিসেবে মোট ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ও সুদসহ ২ কোটি ৩ লাখ টাকা আদায়যোগ্য হয়েছে।

ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মঈনুল খান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনটি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য চট্টগ্রাম ভ্যাট কমিশনারের কাছে পাঠানো হয়েছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়