শিরোনাম
◈ ভিত্তিহীন ও এআই-জেনারেটেড তথ্য নিয়ে বক্তব্য দেওয়ায় দুঃখ প্রকাশ রিজভীর ◈ রোকেয়া পদকজয়ীদের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস, ওসমান হাদির ওপর হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ পদকপ্রাপকদের ◈ আফগানিস্তানকে হারিয়ে যুব এশিয়া কাপে বাংলা‌দে‌শের সুন্দর সূচনা ◈ আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না হই, দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে: তারেক রহমান ◈ ওসমান হাদিকে গুলির ঘটনায় সন্দেহভাজন কে এই ফয়সাল? ◈ ওসমান হাদির হামলা নিয়ে ডিএমপি কমিশনারের নামে 'ভুয়া ফটোকার্ড' ছড়ানোর বিষয়ে সতর্কতা ◈ 'ফিরে এসো প্রিয় ওসমান হাদি': আসিফ আকবর ◈ ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন: ভোটের আট ভাগের এক ভাগ না পেলে জামানত বাজেয়াপ্ত, ইসির পরিপত্র জারি ◈ ওসমান হা‌দির চিকিৎসায় মে‌ডিকেল বোর্ড গঠন, সর্বশেষ যা জানা গেল ◈ তারেক রহমানের দেশে ফেরা ও নিরাপত্তা নিয়ে যা জানালেন সালাহউদ্দিন আহমদ

প্রকাশিত : ১৮ জানুয়ারী, ২০২১, ০১:০৪ রাত
আপডেট : ১৮ জানুয়ারী, ২০২১, ০১:০৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

চট্টগ্রামে ইলেক্ট্রনিক্স ব্যবসায়ীর ২ কোটি টাকার ভ্যাট ফাঁকির তথ্য উদঘাটন

সুজন কৈরী: চট্টগ্রামের একটি ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ২ কোটি ৩ লাখ টাকা টাকার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় ভ্যাট অফিসে প্রকৃত বিক্রয় হিসাব গোপন রেখে কম হিসাব প্রদর্শন করেছে। ভ্যাট গোয়েন্দার অভিযানে এ অনিয়মের বিষয়টি উঠে এসেছে।

ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তর জানায়, একটি অভিযোগের ভিত্তিতে চট্টগ্রামের সীতাকুন্ডের সোনারপাড়ায় অবস্থিত এসি বাজার লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তদন্ত শুরু করে সংস্থার একটি দল। প্রতিষ্ঠানটির ভ্যাট নিবন্ধন নম্বর ০০০৪৫৮১২২-০৫০৮। সংস্থার পরিচালক মুহাম্মদ মহি উদ্দিনের নেতৃত্ব তদন্ত করা হয়।

প্রতিষ্ঠানটি ফ্রিজ, রেফ্রিজারেটর, এসি, হিটার, ওয়াশং মেশিনসহ বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স সামগ্রী তৈরি, সংযোজন ও আমদানি করে থাকে।

ভ্যাট গোয়েন্দার তদন্ত অনুযায়ী, এসি বাজার নামক প্রতিষ্ঠানটি ২০১৪ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত মোট ১২১ কোটি ১৫ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫৭ টাকার পণ্য সরবরাহ করে। এই সময়ে প্রকৃত বিক্রয় হয়েছে ১২৪ কোটি ৭৭ লাখ ৯ হাজার ৮৫৮ টাকা। এই বিক্রয় গোপন রাখায় এসি বাজার ভ্যাট ফাঁকি দিয়েছে ৫৪ লাখ ১৮ হাজার ৩৭৫ টাকা।

অন্যদিকে লিমিটেড কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের ব্যয়ের উপর ভ্যাট প্রযোজ্য হলেও তা যথাযথভাবে পরিশোধ করা হয়নি। এতে ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ৬২ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

উভয় ক্ষেত্রে সময়মতো ভ্যাট পরিশোধ না করায় ভ্যাট আইন অনুযায়ী ২ শতাংশ হারে সুদ আরোপ হবে মোট ৮৫ রাখ ৭৬ হাজার টাকা। সে হিসেবে মোট ভ্যাট ফাঁকি হয়েছে ১ কোটি ১৭ লাখ ও সুদসহ ২ কোটি ৩ লাখ টাকা আদায়যোগ্য হয়েছে।

ভ্যাট গোয়েন্দা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মঈনুল খান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদনটি আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য চট্টগ্রাম ভ্যাট কমিশনারের কাছে পাঠানো হয়েছে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়