শাহীন খন্দকার: [৩] ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়ার পর মোট ৪৩ মামলার আসামী করা হয়েছিলো তাকে।
[৪] সাজা খাটার পাশাপাশি খালাসও পান কয়েকটিতে।
[৫] জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদেরের প্রেস অ্যান্ড পলিটিক্যাল সেক্রেটারি সুনীল শুভ রায় জানান, রাষ্ট্রপতি হিসেবে পাওয়া উপহার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা না দেয়ার মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত এরশাদকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। দুই যুগ পর হাইকোর্ট সেই সাজা বাতিল করেন।
[৬] জাপানি নৌযান কেনায় অনিয়মের মামলায় প্রথমে তিনবছর কারাদণ্ড হয়। পরে হাইকোর্টে আপিলে সাজা এক বছর কমে। গ্রেপ্তার হওয়ার পর দুই বছর কারাগারে কাটানোয় তাকে নতুন করে আর দণ্ড ভোগ করতে হয়নি।
[৭] জনতা টাওয়ার দুর্নীতি মামলায় নিম্ন আদালত এরশাদকে ৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন। প্রায় ১৭ বছর পর হাইকোর্ট সাজা কমিয়ে ৫ বছর এবং ৫ কোটি ৪৮ লাখ ৭০ হাজার ৮০০ টাকা জরিমানা করেন।
[৮] এছাড়া স্বর্ণ চোরাচালান, টেলিকম দুর্নীতি, পোল্ট্রি ফার্ম দুর্নীতি, আয়কর ফাঁকি, রাজউকের প্লট বরাদ্দে অনিয়ম, হরিপুরে তেল অনুসন্ধানে দুর্নীতি এবং রাডার কেনায় দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা ছিলো এরশাদের বিরুদ্ধে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব