শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ১০ জানুয়ারী, ২০২১, ০২:৩৯ রাত
আপডেট : ১০ জানুয়ারী, ২০২১, ০২:৩৯ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আনুশকার বাবা-মার অভিযোগ, মামলা দুর্বল করতে আসামিপক্ষ পুলিশকে ব্যবহার করেছে

আব্দুম মুনিব: [২] মাস্টারমাইন্ড স্কুলের নিহত ছাত্রী আনুশকার বাবা-মা দুজনই তাদের মেয়ের বয়স নিয়ে পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাদের বিড়ম্বনায় ফেলেছে বলে অভিযোগ করেন।

[৩] তারা বলেন, আনুশকা ২০০৩ সালে জন্মগ্রহণ করেছে। এ লেভের পরীক্ষা দেওয়ার জন্য কোচিং করছিল। পাসপোর্ট ও জন্মসনদ অনুযায়ী তার বয়স ১৭ বছর। মামলা দুর্বল করতে বয়স ১৯ লেখা হয়েছে। হয়তো আসামি পক্ষ পুলিশকে ব্যবহার করে এমনটি করেছে।

[৪] প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করে বাবা মায়ের দাবি, এই মামলাটি যেন দ্রুত বিচার ট্রাইবুন্যালে নেওয়া হয় এবং প্রত্যেক আসামি এই মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।

[৫] আনশকার বাবা অভিযোগ করে বলেন, থানা পুলিশকে চারজনকেই আসামি করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু মামলা দুর্বল হয়ে যাবে এমন কথা বলে পুলিশ একজনকে আসামি করে। কিন্তু পুলিশ কেন এমন করলো তা বুঝতে পারছেন না। চার বন্ধুকেই আইনের আওতায় নেওয়ার দাবি জানান।

[৬] আনুশকার বাবা আরও বলেন, ঘটনার দিন তার মেয়ে বেলা ১২টা ১৯ মিনিটের দিকে তাকে ফোন দিয়েছিল। প্রচণ্ড ব্যস্ততার কারণে তিনি ফোন ধরেননি। পরে দুপুর দেড়টার পর তার মা ফোন করে জানায় মেয়ে মারা গেছে। হাসপাতালে লাশ পড়ে আছে।

[৭] কান্নাজড়িত কন্ঠে মা বলেন, বেলা ২টার দিকে হাসপাতালে গিয়ে রিসিভশনে চারজন ছেলেকে বসে থাকতে দেখেন। এসময় এক ছেলে দিহান পরিচয় দিয়ে বলে মেয়ে তাদের বাসায় ছিল। সাথে তারা চার ছেলে বন্ধু ছিল। এমন কথা শোনার পর বাকি তিনজকে জিজ্ঞেস করলে তারা বাসায় থাকার কথা স্বীকার করে। এবং সে সময় বাসাতে আর কেউ ছিল না।

[৮] এসময় মেয়ের কি হয়েছে তার বুঝতে বাকি ছিল না জানতে পেরে তিনি দ্রুত মেয়েকে দেখতে যান। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ মেয়েকে দেড় ঘণ্টা দেখতে দেয়নি। দেড়ঘণ্টা পর তার বান্ধবী মেয়ের হাত ও কোমরে কালচে দাগ দেখেন এবং সেসময় প্রচুর রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়