শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ০৩ জানুয়ারী, ২০২১, ০৭:০৬ সকাল
আপডেট : ০৩ জানুয়ারী, ২০২১, ০৭:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বাইডেন প্রশাসন বাংলাদেশে গণতন্ত্র ও মানবাধিকার ইস্যুকে বেশি গুরুত্ব দিতে পারে: মাইকেল কুগেলম্যান

দেবদুলাল মুন্না:[২] গত শনিবার একথা তিনি কাউন্টার পাঞ্চকে দেওয়া এক ইন্টারভিউতে বলেন। এর আগেও তিনি এবিসি টেলিভিশনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, বাংলাদেশকে অন্য ক্ষেত্রে কম গুরুত্ব দেওয়া হবে। গুরুত্ব না দেওয়াটা হবে বাইডেন প্রশাসনের বোকামি। মাইকেল কুগেলম্যান শীর্ষস্থানীয় নীতি গবেষণা প্রতিষ্ঠান উইড্রো উইলসন ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর স্কলারসের এশিয়া কর্মসূচির উপপরিচালক ও দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক সিনিয়র অ্যাসোসিয়েট।

[৩] মাইকেল কুগেলম্যান বলেন, আমার মনে হয়, মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে বাইডেন প্রশাসন রোহিঙ্গা ইস্যুতে ট্রাম্প প্রশাসনের চেয়ে বেশি আগ্রহ দেখাবে। এটিও অবশ্য বাংলাদেশের সঙ্গে বড় পরিসরে সম্পৃক্ত।

[৪] তিনি বলেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বিশ্বে গণতন্ত্র ও অধিকার ইস্যুতে যথেষ্ট দৃষ্টি দেননি। বিশেষ করে অনেক ক্ষেত্রে তিনি নির্দ্বিধায় একনায়ক শাসকদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেছেন। বাইডেন অন্তত মৌখিকভাবে হলেও বলেছেন যে তিনি এ ক্ষেত্রে অনেকটা ভিন্ন অবস্থান নেবেন এবং গণতন্ত্র উৎসাহিত করা হবে তাঁর পররাষ্ট্রনীতির অন্যতম ভিত্তি।

[৫] কুগেলম্যান মনে করেন, ট্রাম্প প্রশাসন বা তারও আগের কয়েকটি সরকারের মতো বাইডেন প্রশাসনের কাছেও দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দেশ ভারত। তারা মনে করে, দক্ষিণ এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ভালো স্ট্র্যাটেজিক মিত্র বা বাজি হলো ভারত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়