কামরুল আহসান : কাল ছিলো বাংলাদেশের কিংবদন্তিতুল্য সাংবাদিক মোনাজাত উদ্দিনের ২৫ তম মৃত্যুবার্ষিকী। তাকে আমি চারণ সাংবাদিক বলতে নারাজ। চারণ শব্দটার মধ্যে কেমন একটা গ্রাম্য ব্যাপার আছে। তিনি খুব স্মার্ট লোক ছিলেন,অনেক আধুনিক। তাকে আমি শুধু সাংবাদিকও বলতে চাই না, তিনি ছিলেন মূলত গল্পকার, গবেষক।
প্রান্তিক জনগোষ্ঠিকে তার মতো করে এই বাংলাদেশে আর কেউ দেখিয়েছেন কিনা, এমন কি কোনো ঔপন্যাসিকও,আমি জানি না। তাকে আমার মনে হয় মাসুদ রানা।
মাসুদ রানা যেমন রাহাত খানের কাছ থেকে একটার পর একটা মিশন পেয়ে ছুটে চলে দেশ থেকে দেশে,মোনাজাত উদ্দিনও যেন তেমন সন্তোষ গুপ্তের কাছ থেকে একেকটা অ্যাসাইনমেন্ট পেয়ে ছুটে চলেছেন গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে।মোনাজাত উদ্দিনকে নিয়ে অনায়াসেই একটা উপন্যাস লেখা যায়,কিংবা,নির্মাণ করা যায় কেনো চলচ্চিত্র।সিনেমার মতোই টানটান তার জীবনের ঘটনারাশি,এবং জীবনের শেষ পরিণতিও সিনেমেটিক বটেই। বুকের খুব গভীরে তার প্রতি আমার একটা গোপন ভালোবাসা আছে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :