দেবদুলাল মুন্না:[২] এ সাংবাদিকের ঝাং ঝান। তার বিরুদ্ধে ‘পিকিং কোয়ারেলস অ্যান্ড প্রভোকিং ট্রাবল’ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। ১৯৯৭ সাল থেকে চীনে এই আইন কার্যকর হয়। তার চার বছরের কারাদণ্ড হয়েছে। ২৯৩ ধরার অধীনে থাকা বিবাদ উসকে দেয়া আইনটির সর্বোচ্চ সাজা ৫ বছরের। সূত্র বিবিসি ও সিএনএন
[৩] গতকাল সোমবার নিজের আইনজীবীদের সঙ্গে সাংহাই কোর্টে হাজির করা হয় ঝাংকে। নেটওয়ার্ক অব চাইনিজ হিউম্যান রাইটস ডিফেন্ডারর্স (সিএইচআরডি) নামের এনজিও বলেছে, নিরপেক্ষ সাংবাদিকদের আটক রাখার বিষয়েও তিনি রিপোর্ট করেছিলেন। এ ছাড়া ভিকটিম পরিবারগুলো যে হয়রানির শিকার হচ্ছে, এ নিয়েও তিনি রিপোর্ট করেছিলেন।
[৪] ঝাং ঝানের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিকভাবে চার্জ গঠন হয় নভেম্বরের শুরুর দিকে। এতে অভিযোগ করা হয়, তিনি টেক্সট ম্যাসেজ, ভিডিও ও অন্যান্য বিষয়ে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম উইচ্যাট, টুইটার এবং ইউটিউবের মতো প্লাটফর্মে। এ ছাড়া তিনি বিদেশি মিডিয়ার কাছে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন।
[৫] বিবিসির খবরে বলা এ সাংবাদিককে গত মে মাসেও একবার গ্রেফতার করা হয়েছিল। তখন জামিনে মুক্তি পান।
আপনার মতামত লিখুন :