সুইটি আক্তার: [২] তিন বছরের বেশি সময় ধরে অবরোধের ফলে কাতারের অর্থনীতি এখন আরও বেশি আত্মনির্ভরশীল ও ভারসাম্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। যা করোনা মহামারির এই বৈশ্বিক সংকটে দেশটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করেছে। আলজাজিরা
[৩] গত সপ্তাহে প্রকাশিত এক রিপোর্টে ব্লুমবার্গ নিউজ লুক্সেমবার্গের হাভিয়াল্যান্ড ব্যাংকের বিরুদ্ধে, ২০১৭ সালে এক হাই প্রোফাইল ক্লায়েন্টের অনুরোধে কাতারের অর্থনীতিকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগ আনে। তাদের এই ক্লায়েন্ট হলেন আবুধাবির যুবরাজ ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের সরকারপ্রধান মোহাম্মদ বিন যায়েদ।
[৪] ২০১৭ সালের জুন মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত, সৌদি আরব, বাহরাইন ও মিশর- কাতারের সাথে কুটনৈতিক, বাণিজ্যিক ও সব ধরণের যাতায়াত নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। ফলে কাতারের মুদ্রা ও অর্থনীতি মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। অপরদিক থেকে ব্যাংক কাতারের ওপর নিষিদ্ধকারী দেশসমূহের দাবী মানতে চাপ দিতে থাকে।
[৫] বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কাতারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মেদ বিন আব্দুলরাহমান আল থানি বলেন, রাজনৈতিকভাবে গালফ ক্রাইসিস মোকাবেলায় আর কোনো বাধা নেই। আশা করছি আর কিছুদিনের মধ্যে এই সমস্যার সমাধান হবে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল