আব্দুল্লাহ যুবায়ের: [২] ইরাকের বাগদাদে মার্কিন দূতাবাস চত্বরে রকেট হামলার জন্য গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও ইরান সমর্থিত মিলিশিয়াদের দায়ী করার পর ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনা বেড়েছে। এর মধ্যেই পরমাণুচালিত অ্যাটাক সাবমেরিন ইউএসএস জর্জিয়া গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের আরও দুটি যুদ্ধজাহাজের সঙ্গে হরমুজ প্রণালীতে অবস্থান নিয়েছে। সিএনএন
[৩] পম্পেও রোববার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘বাগদাদের কূটনৈতিক এলাকায় ইরান সমর্থিত মিলিশিয়াদের হামলার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে ওয়াশিংটন। এ ধরণের হামলা যেন ইরাকে আর না হয়, ইরাকিদের তা খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
[৪] সোমবার ইরানের রাজধানী তেহরানে আয়োজিত ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র সাইয়েদ খতিবজাদেহ বলেছেন, যেখানে হামলা হয়েছে, সেখানে ইরানের দূতাবাসও রয়েছে। এ ছাড়াও যে কোনও কূটনৈতিক মিশন এবং আবাসিক এলাকায় আক্রমণ করা আন্তর্জাতিক আইনে নিষিদ্ধ। ইরান এমন গর্হিত কাজ কখনই করে না।
[৫] রোববার বাগদাদের গ্রিন জোনে অঞ্চলে আটটি রকেট নিক্ষেপ করা হয়, যার ফলে মার্কিন দূতাবাসের নিকটবর্তী আবাসিক এলাকায় ভবন এবং গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো। যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সামান্য ক্ষতি হয়েছিলো, তবে কোনও কর্মী আহত হননি। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল