শিরোনাম
◈ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি: কী পাচ্ছে বাংলাদেশ, কী হারাতে পারে? ◈ রাতেই সোহরাওয়ার্দীতে জড়ো হচ্ছেন জামায়াতের নেতাকর্মীরা (ভিডিও) ◈ চাপাতি হাতে ব্যাগ ছিনিয়ে পুলিশের সামনেই হেঁটে গেলো ছিনতাইকারী, ভিডিও ভাইরাল ◈ রাশিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত ভারতের বৃহত্তম তেল শোধনাগার নায়ারা রিফাইনারির ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা ◈ রাতের আকাশে ভেসে উঠলো ‘নাটক কম করো পিও’ (ভিডিও) ◈ জটিল ভয়ানক যে রোগে আক্রান্ত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প! ◈ কুড়িগ্রামে চাঁদা দাবি করা জামায়াতের সেই নেতা সাময়িক বহিষ্কার ◈ বড়াইগ্রামে এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে দুই পরীক্ষার্থী ফেল! ◈ টাঙ্গাইলে পুলিশ হেফাজতে বিএনপি নেতার রহস্যজনক মৃত্যু ◈ এনসিপি’র মার্চ টু গোপালগঞ্জ তলিয়ে দেখা দরকার: শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি

প্রকাশিত : ১৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০২:৪০ রাত
আপডেট : ১৭ ডিসেম্বর, ২০২০, ০২:৪০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সোলাইমানি হত্যার প্রতিশোধ নেয়া হবেই: ইরানের সর্বোচ্চ নেতা

রাশিদ রিয়াজ : ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনী বা আইআরজিসি'র কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সোলাইমানি হত্যার প্রতিশোধ নেওয়া হবে। হত্যার নির্দেশদাতা ও এর সঙ্গে জড়িতদের বিচার করা হবে।

বুধবার শহীদ জেনারেল কাসেম সোলাইমানি ও আবু মাহদি আল মুহানদিসের পরিবারের সদস্যরা সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন। সর্বোচ্চ নেতার সঙ্গে এই বৈঠকে কাসেম সোলাইমানির কয়েক জন সহযোদ্ধা এবং শাহাদাৎ বার্ষিকী উদযাপন কমিটির সদস্যরাও যোগ দিয়েছিলেন। শহীদ সোলাইমানির শাহাদাতের প্রথম বার্ষিকীকে সামনে রেখে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়।

সর্বোচ্চ নেতা আরও বলেন, কাসেম সোলাইমানি হচ্ছেন জাতীয় বীর, তিনি শুধু ইরান নয় গোটা মুসলিম উম্মাহর মহান বীর। আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেন, শহীদ সোলাইমানি ছিলেন সাহসী, প্রতিরোধী, বিজ্ঞ, আত্মত্যাগী এবং মানবপ্রেমী। তার মাঝে ছিল আধ্যাত্মিকতা ও আল্লাহর প্রতি আনুগত্য। কিন্তু তিনি কখনোই অন্যকে দেখানোর জন্য বা প্রদর্শনের জন্য কিছু করতেন না।

তিনি বলেন, জীবিত ও শহীদ উভয় অবস্থায় সোলাইমানি সাম্রাজ্যবাদীদের জন্য পরাজয় ডেকে এনেছে। ইরাক ও ইরানে শহীদ সোলাইমানি ও শহীদ মুহানদিসের শোকানুষ্ঠানে লাখ লাখ মানুষের উপস্থিতি সাম্রাজ্যবাদীদের নরম যুদ্ধের জেনারেলদেরকে হতভম্ব করে দিয়েছে।

সর্বোচ্চ নেতা বলেন, এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের গালে চরম চপেটাঘাত। এরপর ইরাকে মার্কিন ঘাঁটি আইন আল আসাদে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মাধ্যমে আরেকটি চপেটাঘাত করেছে ইরান। এর চেয়েও বড় চপেটাঘাত হচ্ছে সফটওয়্যারের মাধ্যমে সাম্রাজ্যবাদীদের ফাঁকা অহংকার চুরমার করে দেওয়া। এ জন্য বিপ্লবী তরুণ সমাজ ও মুমিন প্রতিভাবানদের উদ্যোগ ও সাহসিকতা প্রয়োজন। এই শক্ত চপেটাঘাতের আরেকটি অংশ হলো এই অঞ্চল থেকে মার্কিনীদের বিতাড়িত করা। এ জন্য বিভিন্ন জাতির সাহসিকতা এবং প্রতিরোধমূলক নীতি প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়