মিনহাজুল আবেদীন: [২] বীর মুক্তিযোদ্ধা আরও বলেন, সব বুদ্ধিজীবীরা বেঁচে থাকলে বাংলাদশে- ভারত, মালয়েশিয়া সিঙ্গাপুরের থেকেও দ্বিগুণ এগিয়ে যেতো। অর্থনীতির ভিত্তি মজবুত হতো, শিল্প কল-কারখানার পরিবর্তন ঘটতো। তবে বুকের রক্তের বিনিময়ে মুক্তিযোদ্ধারা দেশ স্বাধীন করলেও কিছু রাজাকার, আল-বদর, আল-সামসের ষড়যন্ত্রের শিকার হয়েছিলো শহীদ বুদ্ধিজীবী সৈনিকেরা। এখন আবার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নিয়ে চক্রান্ত্র চালাচ্ছে।
[৩] শিল্পী আজিজুর রহমান আজিজ বলেন, ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্বভাবে কাজ করতে হবে। দেশের উন্নয়নের স্বার্থে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ের মতো প্রত্যেকে একে ওপরের ভাই হিসেবে দেখতে হবে। শান্তি ও উন্নয়নে লক্ষে কাজ করতে হবে। সোমবার শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্বরণে মাগুরা সদরের রাউতড়া মোস্তফা আজিজ আর্ট স্কুলে অনুষ্ঠিত আয়োজনে এ কথা বলেন তিনি।
[৪] অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বাবু পঙ্কজ কুমার কুন্ডু, হাজরাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির হোসেন, মেম্বার আলম হোসেন, সৈয়দ আলী মোল্লা, আনোয়ার হোসেন, রওশন আলীসহ মশিউর রহমান প্রমুখ। মিলাদ ও মাহফিলের মাধ্যমে শহীদের জন্য দোয়া করা হয়। তারপর সবার মধ্যে বিস্কুট ও চকলেট বিতরণ করা হয়। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :