সাদ্দাম হোসেন : [২] রোববার (১৩ ডিসেম্বর) ভোর ৬টায় জেলার তাপমাত্রা সর্বনিম্ন ১২ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে ।
[৩] জেলার সদর হাসপাতালসহ উপজেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়াসহ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হচ্ছে রোগী। এদের বেশিরভাগ শিশু ও বৃদ্ধ।
[৪] জেলার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার রকিবুল আলম জানান,শীতের আবহাওয়া শুষ্ক, ধুলাবালির মাত্রাটাও কিছুটা বেড়ে যায়। এ কারণে স্বাস্থ্যসমস্যা দেখা দেয়।
[৫] ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে সড়কে। সকাল ১১টা পর্যন্ত থাকছে কুয়াশার চাদর। এতে জেলার মানুষজন চরম দুর্ভোগে পড়েছে। বিশেষ করে ছিন্নমূল ও খেটে খাওয়া মানুষ বেশি বিপাকে পড়েছে।
[৬] ঘন কুয়াশার কারণে সকাল সকাল কাজে যোগ দেয়া শ্রমিক, রিকশাচালক, কৃষি দিনমুজুরসহ অন্যান্য শ্রমজীবী মানুষ সময়মতো কাজে যোগ দিতে পারছে না।
[৭] জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আফতাব আহমেদ জানিয়েছেন শীতে আলু ও সবজি চাষে খুব একটা প্রভাব পড়বে না।
[৮] জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবুল আসাদ মিয়া জানান,এ পর্যন্ত ২৫হাজার ৮শ কম্বল বিতরনের জন্য সংশ্লিষ্ট উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তাদের নিকট দেয়া হয়েছে একই সঙ্গে প্রতিটি উপজেলায় কম্বল ক্রয়ের জন্য ৬লাখ টাকা করে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ