তরিকুল ইসলাম: [২] আর্ন্তজাতিক সম্প্রদায় ও দাতা গোষ্ঠির তুমুল রিরোধীতা ও চাপের মুখেই বৃহস্পতিবার রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে স্থানান্তর প্রক্রিয়া শুরু করেছে বাংলাদেশ।
[৩] ভাসানচরে বসবাস করছে ৩০৬ সদস্যর রোহিঙ্গা পরিবার। মার্চের মধ্যে ১ লাখ রোহিঙ্গা হস্তান্তরের পরিকল্পনা রয়েছে।
[৪] পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন বলেছেন, কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের সাথে কথা বললে বোঝা যাবে জাতিসংঘের উদ্যোগ নিয়ে তারাও কতটা হতাশ।
[৫] জরুরি প্রয়োজনে জাতিসংঘ আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে। বিভিন্ন দেশ দায়িত্বশীল ও সহযোগী হয়ে এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত থাকছে। কোনও কোনও দেশ বাধাও সৃষ্টি করছে।
[৬] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, রোহিঙ্গারা এখন যেখানে রয়েছেন সেখানে অতি বৃষ্টি হলে পাহাড় ধস হবে এবং এতে ব্যাপক প্রাণহানী ঘটবে। তখন এরাই আবার এ নিয়ে হৈচৈ শুরু করবে। মিড়িয়াগুলোও ব্যাপকভাবে প্রচার করবে।
[৭] কিছু আন্তর্জাতিক সংস্থা ও এনজিও রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে যাওয়ার বিরোধীতা করে তাদের ওপর খবরদারি করছে।
[৮] তিনি বলেন, কিছু রোহিঙ্গা ভাসানচরে যেতে আগ্রহী হলেও ইউএনএইচসিআরসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা থেকে তাদেরকে সেখানে না পাঠাতে সরকারের ওপর চাপ রয়েছে।
[৯] রোহিঙ্গাদের অনেকেই ভাসানচর যেতে ইচ্ছুক। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব