শিরোনাম
◈ ১৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ◈ বড় সুখবর ছুটি নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ◈ ফরিদপুরে মহাসড়কে হঠাৎ বিক্ষোভ, যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ  ◈ নিলামে আরও ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা ◈ বাংলা‌দে‌শের দুই আয়রনম্যান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সফল ◈ ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকা জ্বালা গুট্টা এক‌টি হাসপাতা‌লে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান করলেন ◈ হাসিনা বিরোধীদের দমন করতেন হিটলারের মতো: ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান ◈ যমুনা অভিমুখে বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকরা, পুলিশের জলকামান–সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ (ভিডিও) ◈ বিবিএসের নামসহ বদলে যাচ্ছে অনেক কিছু, আসছে আমূল পরিবর্তন

প্রকাশিত : ০২ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:২০ সকাল
আপডেট : ০২ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৭:২০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্লাহ চৌধুরী হত্যা মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

মহসীন কবির: [২] ঢাকার কেরানীগঞ্জ উপজেলার কোণ্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও তৎকালীন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আতিক উল্লাহ চৌধুরী হত্যা মামলায় বুধবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামানের আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

[৩] এর আগে সকালে ঢাকার নিম্ন আদালত প্রাঙ্গণে কোণ্ডা ইউনিয়ন পরিষদের ব্যানারে এলাকাবাসী এই দাবি করেন। এর আগে সকাল ১০টার পর আদালত প্রাঙ্গণে কয়েক শ মানুষ জড়ো হয়ে এই মানববন্ধন শুরু করেন।

[৪] দীর্ঘ সাত বছর পর এ মামলার আসামিরা হলেন গুলজার হোসেন, শম্পা, আশিক, শিহাব আহম্মেদ ওরফে শিবু, আহসানুল কবির ইমন, তাজুল ইসলাম তানু, জাহাঙ্গীর খাঁ ওরফে জাহাঙ্গীর এবং রফিকুল ইসলাম ওরফে আমিন ওরফে টুণ্ডা আমিন।

[৫] ২০১৩ সালের ১০ ডিসেম্বর নিখোঁজ হন মুক্তিযোদ্ধা ও ইউপি চেয়ারম্যান আতিক উল্লাহ চৌধুরী। পরদিন ১১ ডিসেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের দোলেশ্বর এলাকার একটি হাসপাতালের পাশ থেকে তাঁর আগুনে পোড়া বিকৃত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। আসামিরা তাঁকে হত্যা করে এবং মৃতদেহ গোপন করার উদ্দেশ্যে মরদেহ পুড়িয়ে ফেলে রাখে। পরে তাঁর সঙ্গে থাকা কাগজ ও এটিএম কার্ড দেখে লাশ শনাক্ত করেন নিহতের ছেলে সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী।

[৬] ওই ঘটনায় নিহতের ছেলে কোণ্ডা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান ফারুক চৌধুরী বাদী হয়ে ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন। পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে ২০১৫ সালের ৩১ জানুয়ারি ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর একই বছরের ২ জুলাই আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন। গত ১০ সেপ্টেম্বর রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। এ মামলা চলাকালে বিভিন্ন সময় মোট ২১ সাক্ষীর মধ্যে ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়