সালেহ্ বিপ্লব: [৩] হংকং-এর জন্য চীন নতুন নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের পর থেকেই সংকটের শুরু। একদিকে গণতন্ত্রপন্থীদের বিক্ষোভ, অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের অবরোধ। গার্ডিয়ান
[৪] গত জুনে ক্যারি লামসহ ১৫ জন সিনিয়র কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অবরোধ আরোপ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। আন্তর্জাতিক ব্যাংক একাউন্ট ব্যবহারের কারণে হংকং সিইও এখন আর ব্যাংকে কোনও লেনদেন করতে পারছেন না। পারছেন না ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে। র্যাডিট
[৫] স্থানীয় টিভি চ্যানেল এইচকেআইবিসি এ নিয়ে ক্যারি ল্যামের একটি সাক্ষাতকার প্রচার করেছে। সেখানে তিনি বলেন, ব্যাংক একাউন্ট না থাকায় সরকার আমাকে বেতন দিচ্ছে নগদ টাকায়। আমিও সব কেনাকাটা ও বিল নগদ টাকায় পরিশোধ করছি। রিপাবলিক ওয়ার্ল্ড। [৬] ক্যারি ল্যামের সাক্ষাতকার প্রচারিত হওয়ার পর পরই সমালোচনার ঝড় ওঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। মূলত তার ‘টাকার স্তুপ’কে কটাক্ষ করেন হংকং-এর মানুষ। তারা নিজেদের বাড়িতে ছোট্ট মাটির ব্যাংকে জমানো কয়েনের ছবি পোস্ট করে হংকং নেতার সঙ্গে নিজেদের অবস্থার তুলনা করেন। কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন, বেতনের এতো টাকা তিনি কীভাবে বাসায় নেন! ইয়াহু।
[৭] হংকং সিইও বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বেতনধারী কর্মকর্তাদের একজন। বছরে তার বেতন ৬ লাখ ৭২ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি টাকায় তার মাসিক বেতনের পরিমাণ ৪৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :