লাইজুল ইসলাম:[২] চিকিৎসকরা বলছেন, আইনের পাশাপাশি নিজেদেরও সচেতন হতে হবে।
[৩] ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারি পরিচালক সালাউদ্দিন বলেন, আমাদের লোকবল খুবই কম। যে কারণে আমরা ফার্মেসিগুলোতে অভিযান চালাতে পারি না। কিন্তু এটা আমাদের করতে হবে। না হলে দিন দিন দেশের মানুষের শারীরিক অবস্থা খারাপ হবে।
[৪] তিনি বলেন, শুধু ঢাকাতেই না সারাদেশে কিভাবে ফার্মেসিগুলোকে পর্যবেক্ষণে আনা যায় সেই চেষ্টা চলছে। তবে এতে প্রচুর লোকবলের প্রয়োজন হবে। আমাদের প্রতিটি জেলায় মাত্র একজন কর্মকর্তা কাজ করেন। একটি জেলার এতগুলো ফার্মেসি একজনের দেখা সম্ভব না।
[৫] সালাউদ্দিন বলেন, ফার্মেসিতে গিয়ে সবাই নিজের ইচ্ছেমতো ওষুধ কিনে আনে। এই কালচার থেকে বের হয়ে আসতে হবে। প্রস্তাবিত নতুন স্বাস্থ্য আইনে ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধ বিক্রি করলে শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত ব্যবস্থাপত্র ছাড়া ওষুধ বিক্রি করলে শাস্তি দেয়ার মতো কোনো আইন নেই।
[৬] ডা. আজিজুর রহমান বলেন, রোগীদের মধ্যে ধৈর্য শক্তি কমে গিয়েছে। একটু অসুস্থ হলেই যেকোনো ধরনের ওষুধ সেবন শুরু করেন। ইচ্ছে মতো ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনে আনা ঠিক নয়।
[৭] ডা. শুভ বলেন, চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া যারা ওষুধ বিক্রি করছেন তারাও অপরাধি । সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু, রায়হান রাজীব