আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] এজিয়ান সাগর এলাকায় এই তীব্র ভূমিকম্প অনুভূত হয়। আহত হয়েছেন ১২০ জন। বিধ্বস্ত ভবনগুলোর নিচে আটকা পড়েছেন অনেকেই। তুরস্কের স্বাস্থ্যমন্ত্রী ফাহেরেতিন কোকা জানিয়েছেন, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে পূর্বাঞ্চলীয় ইজমির প্রদেশ। আল জাজিরা
[৪] ভূমিকম্পে আতঙ্কে ইজমির শহরের রাস্তায় দলে দলে নেমে আসে মানুষ। শহরের কেন্দ্রে অবস্থিত অনেক বহুতল ভবনই ভেঙে পড়েছে। বেশ কয়েকটি এলাকা থেকে ধোঁয়া উড়তেও দেখা যাচ্ছে। বেশ কিছু ছবিতে দেখা যায়, সাগর থেকে উথলে আসা পানিতে ভেসে যাচ্ছে শহরের রাস্তা। আনাদলু এজেন্সি
[৫] ইজমিরের মেয়র টাঙ্ক সোয়ের জানান, সব মিলিয়ে ২০টি ভবন ভেঙে পড়েছে। ৪৫ লাখ জনসংখ্যার শহরটি তুরস্কে ৩য় বৃহত্তম। স্থানীয় অধিবাসীরা জানিয়েছেন, সাগরের বাড়তে থাকা পানির কারণে শহরটি তলিয়ে যাবার শঙ্কা করছেন তারা। তবে ইজমির এখনও জারি হয়নি কোনও ধরণের সুনামি সতর্কতা। সিএনএন।
[৬] অবশ্য তুর্কি চেম্বার অব জিওলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স এর প্রধান হুসেইন আলান জানান, সিফিরসার জেলায় ছোট ধরণের সুনামি হয়েছে। তিনি স্থানীয় অধিবাসীদের নিজ ভবন থেকে দূরে থাকার পরামর্শও দিয়েছেন। প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়, পানির স্রোতে রেফ্রিজারেটর, চেয়ার, টেবিল ভেসে যাচ্ছে। এমনকি পানির স্রোতে ভেসে গিয়ে একটির উপর আরেকটি গাড়ি উঠে গেছে। টিআরটি।
[৭] সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে ধসের পড়া ভবনের ধ্বংস্তুপের নিচে হতাহতদের খোঁজে অনুসন্ধান চালাতে দেখা যাচ্ছে। সম্পাদনা: ইকবাল খান
https://twitter.com/i/status/1322163744621973504
আপনার মতামত লিখুন :