কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও ও অর্থমন্ত্রী স্টিভেন ম্যুচিনকে লেখা যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির আট সিনেটর ওই চিঠিতে বলা হয়, ২০১৫ সালের পর থেকে চারশ’র বেশি ‘বিচার বহির্ভূত হত্যার’ অভিযোগ রয়েছে বাংলাদেশের এই এলিট বাহিনীর বিরুদ্ধে।
[৩] বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড ছাড়াও মানবাধিকার লংঘনের বিভিন্ন ঘটনায় র্যাবের জড়িত থাকার অভিযোগ তুলে উদ্বেগ জানিয়েছেন সিনেটররা।
[৪] সিনেটরদের চিঠিতে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের নির্বাচন সামনে রেখে বাংলাদেশ সরকার ‘মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ ঘোষণা করার পর র্যাবের ‘বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ড’ বেড়ে যায়।
[৫] চিঠির বরাত দিয়ে বিডিনিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, র্যাবের হাতে গুম এবং ব্যাপক মাত্রায় নির্যাতনের ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করেছেন জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ, সাংবাদিক ও মানবাধিকার গ্রুপগুলো।
[৬] এসব অভিযোগ অস্বীকার করে র্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আশিক বিল্লাহ বলেছেন, র্যাব সব সময় আইনের বাধ্যবাধ্যকতা মেনেই অভিযান পরিচালনা করে। সম্পাদনা: ইকবাল খান