সিরাজুল ইসলাম: [২] আজেরিয় সেনাদের হামলায় তাদের আরও ১১ সেনা নিহত হয়েছে বলে রোববার জানিয়েছে অঞ্চলটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। ১৯৭৪ সালের পর এখন সেখানে সব চেয়ে ভয়াবহ সংঘর্ষ চলছে। রয়টার্স
[৩] এদিন আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ৩০ বছরের বেশি সময় বেদখলে থাকা ভূমি উদ্ধারে তাদের হামলা অব্যাহত আছে। এরই মধ্যে তারা আরও ১৩টি গ্রাম দখল মুক্ত করেছে। ডেইলি সাবাহ
[৪] বিবৃতিতে বাকু জানায়, শনিবার রাতভর তারা আগদেরি, খোজাবেন্দ, ফুজুলি, হাদরুত, কুবাদলি ও লাচিমের সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যবস্তুতে গোলা ছুঁড়েছে। আর্মেনিয় সেনাবাহিনী ট্যাঙ্ক, কামান ও মর্টার হামলা চালিয়েছে। এরপরও আজেরিয় বাহিনী তাদের হটিয়ে দিয়ে অনেক এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে। সরঞ্জাম ও লোকবলের অভাবে অনেক ইয়েরাভানের অনেক সেনা পালিয়ে গেছে। আজেরিয় সেনারা শত্রুদের অনেক যুদ্ধাস্ত্র ধ্বংস করেছে। আনাদোলু
[৫] রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভøাদিমির পুতিন বলেন, এরই মধ্যে চলমান সংঘর্ষে ৫ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। সিএনএন
[৬] ২৭ সেপ্টেম্বর সংঘর্ষ শুরুর পর রাশিয়ার মধ্যস্থতায় দুই দফা অস্ত্রবিরতি চুক্তি করে দেশ দুইটি। কিন্তু কয়েক মিনিটের মাথায় চুক্তি ভেঙ্গে যায়। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ওয়াশিংটনে দেশ দুইটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে আলাদা বৈঠক করে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও। সবাই ভালো অগ্রগতি হয়েছে বললেও যুদ্ধ চলছেই। বিবিসি
[৭] নার্গনো-কারাবাখ অঞ্চলটি আজারবাইজানের ভূখন্ড। ১৯৯১ সালে এটি দখল করে নেয় প্রতিবেশী আর্মেনিয়ার সেনাবাহিনী। আর্মেনিয়ার সহায়তা সমর্থন নিয়ে এটি নিয়ন্ত্রণ করছে জাতিগত আর্মেনিয়রা। ১৯৯-১৯৯৪ সাল পর্যন্ত সংঘর্ষে সেখানে ৩০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়। আলজাজিরা
আপনার মতামত লিখুন :