হাদিউল হৃদয়: [২] সিরাজগঞ্জের তাড়াশ সদর ইউনিয়নের প্রায় ৩ হাজার বিঘা জমি পানির নিচে থাকায়। জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী।
[৩] স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অপরিকল্পিতভাবে যত্রতত্র অবৈধ পুকুর খননের কারণে সদর ইউনিয়নের মাধবপুর, মথুরাপুর, চক গোপিনাথপুর, বিদিমাগুড়া ও বোয়ালিয়া গ্রাম এলাকার বিস্তীর্ণ মাঠে বন্যার পানি আটকে রয়েছে। আশপাশের কৃষি জমি থেকে পানি নেমে গেলেও তাদের জমি কোমড় পানিতে তলিয়ে আছে।
[৪] এমন অভিযোগের ভিত্তিতে বৃষ্টি উপেক্ষা করে বৃহস্পতিবার (২২অক্টোবর) বিকেলে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিম।
[৫] এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মনিরুজ্জমান মনি, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রভাষক মর্জিনা ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্ননাহার লুনা, উপজেলা প্রকৌশলী বাবুল মিয়া, সদর ইউপি চেয়ারম্যান বাবুল শেখ, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা নুর মামুন, তাড়াশ মডেল প্রেস ক্লাবের সভাপতি গোলাম মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক হাদিউল হৃদয়, দপ্তর ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পিএম রুমান প্রমুখ।
[৬] কৃষক বাঁচাও আন্দোলনের আহবায়ক ও কৃষক নেতা মীর শহিদুল ইসলাম শহিদ বলেন, সদর ইউনিয়নে প্রায় ৩ হাজার বিঘা জমি এখনও পানির নিচে। জলাবদ্ধতা নিরসনে সরকারিভাবে সহযোগিতা কামনা করছি। নচেৎ এই এলাকার কৃষকদের বোরো আবাদ করা সম্ভব হবে না।
[৭] এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মেজবাউল করিম বলেন, যারা অপরিকল্পিতভাবে যত্রতত্র অবৈধ পুকুর খনন করেছে তাদের বিরুদ্ধে আগামী ৭ দিনের মধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হবে। শিগগিরই জলাবদ্ধতা নিরসনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সম্পাদনা: সাদেক আলী
আপনার মতামত লিখুন :