কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] জাতিসংঘের সমুদ্র আইন ও সমুদ্র বিষয়ক বিভাগের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক দিমিত্রি গংচারের কাছে তথ্য হস্তান্তর করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত রাবাব ফাতিমা।
[৩] শুক্রবার জাতিসংঘের বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন জানায়, সংশোধনীটি যাতে ‘জাতিসংঘের মহীসোপন সীমা বিষয়ক কমিশনের’ পরবর্তী অধিবেশনে এজেন্ডা হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, সে বিষয়ে বাংলাদেশের প্রত্যাশার কথা তুলে ধরেন স্থায়ী প্রতিনিধি।
[৪] মহীসোপানের সীমা নির্ধারণ চূড়ান্ত হলে বাংলাদেশ তার সীমানার সমূদ্র সম্পদ ও সমুদ্র তলদেশের খনিজ সম্পদ উন্মোচন ও ব্যবহারের সুযোগ পাবে।
[৫] ২০১১ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি জাতিসংঘের মহীসোপান সীমা বিষয়ক কমিশনে বঙ্গোপসাগরের মহীসোপান সীমা সংক্রান্ত মূল তথ্যাদি দাখিল করেছিলো বাংলাদেশ।
[৬] মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে সমুদ্র সীমা নির্ধারণ বিষয়ক আন্তর্জাতিক মামলায় বাংলাদেশ জয়লাভ করে। ফলে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের সমুদ্রসীমা নির্ধারণ চূড়ান্ত হয়।
[৭] বাংলা নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘের মহীসোপান সীমা বিষয়ক কমিশন বাংলাদেশের দাখিল করা এসব তথ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য একটি উপ-কমিটি গঠন করবে এবং পরে সন্তুষ্টি সাপেক্ষে বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের মহীসোপান সীমা নির্ধারণে চূড়ান্ত সুপারিশমালা দেবে।
[৮] পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সমুদ্র বিষয়ক বিভাগের তত্ত্বাবধায়নে দেশি ও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত একটি দল মহীসোপান সীমা সংশোধনী বিষয়ক সব দলিল তৈরি করে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :