ভূঁইয়া আশিক: [২] স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনা বিষয়ক তথ্য থেকে দেখা যায়, ২০ অক্টোবর, মঙ্গলবার নতুন করে কোয়ারেন্টাইনে ছিলেন ৭৩০ জন, ১৯ অক্টোবর, সোমবার ৫৯৫ জন, ১৮ অক্টোবর ছিলেন ৪৯২ জন, ১৭ অক্টোবর ৪২৮ জন, ১৬ অক্টোবর ৭৪৮ জন, ১৫ অক্টোবর ৮৩৬ জন, ১৪ অক্টোবর ৬৩৫ জন, ১৩ অক্টোবর ৭৯৮ জন এবং ১২ অক্টোবর ৬৬৪ জন।
[৩] প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ বলেন, এখন কি কেউ কোয়ারেন্টাইন মানে? মানে না, পাত্তাও দেয় না! কোয়ারেন্টাইন কী বোঝে না, বোঝার চেষ্টাও করে না। স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে প্রায় সকলে উদাসীন।
[৪] চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলা উচিত। তা না হলে সংক্রমণ ঝুঁকি বাড়তেই থাকবে।
[৫] ডা. এ এস এম আলমগীরের মতে, দেশে এখন ৩৯ হাজার ৮২৬ জন কোয়ারেন্টাইনে আছে।
[৬] সংক্রমণ কমার কারণে কোয়ারেন্টাইনে নতুন করে কম লোকজন যুক্ত হচ্ছে।
[৭] বিদেশ থেকে যারা করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট নিয়ে আসছেন তারা হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকছেন। যারা তা আনছেন না, তারা ১৪ দিন আশকোনা ও দিয়া বাড়িতে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনে থাকেন।
[৮] আইইডিসিআরের সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, যতোজন রোগী শনাক্ত হচ্ছে তার অন্তত ১০-২০ গুণ কোয়ারেন্টাইন থাকার কথা।
[৯] বিমানবন্দর দিয়ে যারা আসে তাদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইন করা হয়?
[১০] প্রয়োজনের তুলনায় কোয়ারেন্টাইনের সংখ্যা খুবই কম।
আপনার মতামত লিখুন :