শিরোনাম
◈ জুলাই অভ্যুত্থানের সেই ঐক্য কোথায়? ◈ ব্রিটিশদের ‘নাকানিচুবানি’ দিতে ইরানের এক দশকের ‘ছায়া যুদ্ধ’: যেভাবে চলছে যুক্তরাজ্যের ভেতরে গোপন তৎপরতা ◈ চট্টগ্রাম কাস্টমস কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত, আরও কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা ◈ এবার অঝোরে কাঁদলেন মিসাইল ম্যান কিম জং উন (ভিডিও) ◈ জুলাই নিয়ে ‘আপত্তিকর’ ফেসবুক পোস্ট: পুলিশের বিরুদ্ধে ছাত্রদের অবরোধ-বিক্ষোভ ◈ নতুন উচ্চতায় রেমিট্যান্স: ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ের সর্বোচ্চ প্রবাহ ◈ ডলারের দরপতনে রেকর্ড, ১৯৭৩ সালের পর সবচেয়ে বড় পতনে বিশ্ববাজারে আস্থার সংকট ◈ “৭১-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মতোই চব্বিশের যোদ্ধাদেরও জাতি ভুলবে না” — তারেক রহমান ◈ গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান খালেদা জিয়ার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে বুধবার  সি‌রি‌জের প্রথম ওয়ানডে ম‌্যা‌চে  মু‌খোমু‌খি  বাংলাদেশ

প্রকাশিত : ১৫ অক্টোবর, ২০২০, ০১:১০ রাত
আপডেট : ১৫ অক্টোবর, ২০২০, ০১:১০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতিকালে হত্যা, চারজনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড

এএইচ রাফি : [২] ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতিসহ হত্যা মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছেন জেলা ও দায়রা জজ আদালত। বুধবার বিকেলে জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ শফিউল আজম এ রায় দেন।

[৩] সাজাপ্রাপ্তরা হলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার জগন্নাথপুর পূর্বপাড়া গ্রামের আব্দুল আলিমের ছেলে আল আমিন, নুনু মিয়ার ছেলে জান্নাত, হোসেন পাঠানের ছেলে সোহেল পাঠান ও কসবার ব্রাহ্মণমোড়া গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে মো. ইব্রাহীম। তাদের মধ্যে জান্নাত ও সোহেল পলাতক রয়েছে।

[৪] আদালত সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ১৮সেপ্টেম্বর দিনগত রাত তিনটার দিকে কসবা উপজেলার জগন্নাথপুর গ্রামের শাহ আলমের বসতঘরের পূর্বদিকের সিদ কেটে আল আমিন, জান্নাত, সোহেল ও ইব্রাহীমসহ অজ্ঞাতনামা তিন থেকে চারজন ভেতরে প্রবেশ করে। সে সময় তারা হাত-পা বেঁধে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে রেজিয়াকে হত্যা করে। ঘটনা থেকে চিৎকার শুরু করলে তারা রেজিয়ার ছেলে মাসুক মিয়াকে মারধর করে। এক পর্যায়ে মাসুক সেখান থেকে ছুটে বাইরে গিয়ে চিৎকার শুরু করে। পরে আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্তদের শনাক্ত করে।

[৫] ২০১৫ সালের ১৯সেপ্টেম্বর নিহতের ভাই আবুল খায়ের বাদী হয়ে কসবা থানায় মামলা দায়ের করনে। মামলার পরপরই পুলিশ আল আমিনকে গ্রেপ্তার করে। ২০১৫ সালের ২৩সেপ্টেম্বর আল আমিন দোষ স্বীকার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে তিনি বাকী তিনজন আসামীর নাম জানান। দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ চারজনকে আসামী করে অভিযোগপত্র দায়ের করেন। সম্পাদনা : জেরিন আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়