সমীরণ রায়: [২] আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরও বলেন, দেশে বিচারহীনতার সংস্কৃতি বিএনপির হাত ধরেই চালু হয়েছিল। তা থেকে বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে সরকার। নারীর প্রতি অবমাননা ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে আইনে মৃত্যুদণ্ডের বিধান যুক্ত করে অধ্যাদেশ জারি করার মধ্য দিয়ে সরকারের কঠোর মনোভাবের প্রতিফলন ঘটেছে। বাংলা ট্রিউবিউন
[৩] তিনি বলেন, আইনের বিধান কঠোরভাবে কার্যকর হলে অপরাধীরা ভয় পাবে ও নিয়ন্ত্রণে আসবে। সরকার যে কোনও অপরাধে সঙ্গে সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে। অপরাধী কে, কোন দল করে, কতটা প্রভাবশালী সেদিকে তাকিয়ে দেখে না। অপরাধী যতই প্রভাবশালী হোক-এমনকি দলীয় পরিচয় থাকলেও রেহাই দেয়নি শেখ হাসিনা সরকার। বাংলানিউজ
[৪] তিনি আরও বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে নারী ও শিশু নির্যাতনের রেকর্ড করেছিল, তখনকার সময়ে পূর্ণিমা, রহিমা, মাহিমা, ফাহিমাসহ হাজারো নারী নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। বিএনপি তাদের বিচারতো করেনিই বরং সংখ্যালঘু নির্যাতনের রেকর্ড অতিক্রম করেছিল। ২০০৪ সালে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় গ্রেনেড হামলা চালানোর পর বিচারতো করেইনি উল্টো বাধাগ্রস্ত করেছিল। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও পৃষ্ঠপোষকতায় হত্যাকাণ্ড চালানো ও বিচারের পথ বন্ধের জনক বিএনপি। সারাবাংলা
[৫] সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, একটি স্বার্থান্বেষী গোষ্ঠী দেশে-বিদেশে রাষ্ট্রবিরোধী অপপ্রচার চালাচ্ছে ও গুজব ছড়াচ্ছে। তাদের এই অপপ্রচারে কান না দিতে দেশবাসীকে আহ্বান জানান তিনি।
[৬] বুধবার তার সরকারি বাসভবন থেকে এক প্রেসব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। সম্পাদনা: রায়হান রাজীব
আপনার মতামত লিখুন :