শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১১ অক্টোবর, ২০২০, ০১:৩১ রাত
আপডেট : ১১ অক্টোবর, ২০২০, ০১:৩১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মূহুর্তেই ভেঙ্গে গেলো আর্মেনিয়া-আজারবাইজান অস্ত্রবিরতি, একে অপরকে দোষারোপ

সিরাজুল ইসলাম: [২] রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে শুক্রবার ১০ ঘণ্টার আলোচনায় অস্ত্রবিরতি চুক্তি করে প্রতিবেশী দেশ দুইটি। মানবিক কারণে তারা এ চুক্তিতে রাজি হয় বলে জানানো হয়। একইসঙ্গে বন্দি বিনিময় করার কথাও বলা হয়েছে। আলজাজিরা

[৩] আর্মেনিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় অভিযোগ করে, শনিবার দুপুরে অস্ত্রবিরতি চুক্তি হওয়ার পরও আজরেয়ি বাহিনী তাদের ভূখন্ডে গোলা নিক্ষেপ করেছে। হামলা বিধ্বস্ত ঘরবাড়ি ও গাড়ি তারা ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে। নাগরনো-কারাবাখ বলেছে, অস্ত্রবিরতি চুক্তি হওয়ার পাঁচ মিনিটের মাথায় তাদের লক্ষ্যবস্তু করে বিপুল গোলা ছুঁড়েছে আজেরিয় বাহিনী। তবে তারা হতাহতের খবর দেয়নি। এএফপি

[৪] আজারবাইজানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় বলেছে, আর্মেনিয় বাহিনী তাদের গেরানবয়, তেরতের, আগদম, আগজাবেরদি ও ফিজুলি ডিষ্ট্রিক্টে কামানের গোলা নিক্ষেপ করেছে। এতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তাদের বাহিনী কেবল শত্রুদের হামলার জবাব দিয়েছে। ডেইলি সাবাহ

[৫] আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ বলেন, শান্তির সম্ভাবনা শেষ হয়ে যায়নি। এ জন্য রাজনীতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন।

[৬] আঞ্চলিক যুদ্ধের আশঙ্কা করে কার্নেজি এন্ডোমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিচ এর রাশিয়া ও ইউরেশিয়া প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো পল স্ট্রনস্কি বলেন, রাশিয়ার জন্য নাগরনো-কারাবাখ জটিল বিষয়। সিরিয়া ও লিবিয়ায় তুরস্কের সঙ্গে লড়াই শুরু করেছিলো রাশিয়া। আলজাজিরা

[৭] মুসলিম প্রধান দেশ আজারবাইজানকে পূর্ণ সমর্থন দিয়েছে প্রতিবেশী তুরস্ক। আবার ইরানও আজারবাইজানকে সমর্থন দিয়ে বলেছে, আর্মেনিয়াকে আজারবাইজানের ভূখন্ড থেকে চলে যেতে হবে। ইরান রাশিয়ার ঘনিষ্ঠ মিত্র। রয়টার্স

[৮] নাগরনো-কারাবাখ আজারবাইজানের ভূখন্ড হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। আর্মেনিয়ার সহায়তা নিয়ে অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণ করে জাতিগত আর্মেনিয়রা। তারা নিজেদের স্বাধীন দাবি করলেও কোন দেশের স্বীকৃতি পায়নি।

[৮] ওই অঞ্চলে ১৯৯০ থেকে ১৯৯৪ সাল পর্যন্ত সংঘর্ষে ৩০ হাজার মানুষ নিহত হয়। ঘরবাড়ি ছেড়ে যেতে বাধ্য হয় ১০ লাখের বেশি আজেরিয়। বিবিসি

 

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়