শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ০৮ অক্টোবর, ২০২০, ১০:৫৮ দুপুর
আপডেট : ০৮ অক্টোবর, ২০২০, ১০:৫৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] দেশে দেড় দশকে ডাক বিভাগে চিঠি বিলির সংখ্যা কমেছে ২০ কোটি

দেবদুলাল মুন্না: [২] এ তথ্য পাওয়া গেছে ডাক বিভাগের বার্ষিক প্রতিবেদনে। এর কারণ হিসেবে ডাক বিভাগের এক সিনিয়র কর্মকর্তা বলেন, তথ্যপ্রযুক্তির চরম উৎকর্ষের যুগে স্মার্টফোন আর হরেক রকম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সামনে সেই কাগজের চিঠি প্রায় হারিয়ে গেছে। তবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার দেশের একটি বার্তা সংস্থাকে বলেন, সরকারের সব প্রতিষ্ঠান লাভজনক হয় না। তাই যদি হতো তাহলে সরকার বিনামূল্যে বই দিত না। ডাকও তেমনই একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান।

[৩] শুক্রবার বিশ্ব ডাক দিবস। ১৯৮৪ সালে জার্মানির হামবুর্গে অনুষ্ঠিত ইউনিভার্সাল ডাক ইউনিয়নের ১৯তম অধিবেশনে বিশ্ব ডাক ইউনিয়ন দিবসের নাম পরিবর্তন করে 'বিশ্ব ডাক দিবস' রাখা হয়। এরপর থেকে বাংলাদেশেও পালিত হচ্ছে ডাক দিবস।

[৪] ডাক বিভাগের বার্ষিক প্রতিবেদন সূত্রে জানা যায়, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে পত্র আদান-প্রদানের সংখ্যা ছিল ৫ কোটি ৫৪ লাখ ৩৮ হাজার ৩১০টি। এক বছর পার হতেই ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পত্র আদান-প্রদানের সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৪ কোটি ১৭ লাখ ৮১ হাজার ১১৫টিতে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে পার্সেল আদান-প্রদানের সংখ্যা ছিল ৪২ লাখ ৫৬ হাজার ৩৬৮টি। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পার্সেলের সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ৩৬ লাখ ৭৫ হাজার ৬৪২টিতে। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এ সংখ্যা ১৩ লাখে পৌঁছেছে। ফলে সব মিলিয়ে চিঠির সংখ্যা এভাবে ক্রমাগত কমতে শুরু করেছে। সরকারি চিঠি পাঠানোর ক্ষেত্রে নিয়ম থাকলেও বেসরকারি খাত থেকে চিঠি বিলিই হয় না।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়