দেবদুলাল মুন্না: [২] এ তথ্য জানায় এপি। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের লন্ডনের একটি আদালতের শুনানিতে উল্লেখ করা হয়। যুক্তরাষ্ট্রে নিজের প্রত্যাবর্তন ঠেকাতে দীর্ঘ আইনি লড়াই চালাচ্ছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে মামলার শুনানি করোনাভাইরাস মহামারির কারণে বিলম্বিত হয়েছে। তবে এ সপ্তাহে শেষ হতে পারে শুনানি।
[৩] নিউইয়র্কের মেট্রোপলিটন কারেকশনাল সেন্টারের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক মউরিন বেয়ার্ড বলেন, অ্যাসাঞ্জ দোষী হলে সম্ভবত কলোরাডোর ফ্লোরেন্সের ফেডারেল সুপারম্যাক্স কারাগারে পাঠানো হবে।
[৪] তবে অ্যাসাঞ্জের আইনজীবীরা বলেন, অ্যাসাঞ্জের আত্মহত্যার প্রবণতাসহ বিভিন্ন ধরনের মানসিক অসুস্থতা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে কারাগারে প্রতিকূল পরিবেশে তাকে রাখলে এই অসুস্থতা আরও বাড়তে পারে। আইনজীবি নুইলি ড্রিক বলেন, মোস্তফা কামাল মোস্তফা ওরফে আবু হামজা নামে অভিযুক্ত এক ব্যক্তির কারাজীবনের উদাহরণ টেনে বেয়ার্ড আরও বলেন, অ্যাসাঞ্জকে এ রকম কারাগারে পাঠানো হলে সেখানেই তাঁর জীবনের ইতি ঘটার সম্ভবনা আছে।
[৫] ৪৯ বছর বয়সী অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির ১৭টি অভিযোগ ও এক দশক আগে কম্পিউটারের অপব্যবহার করে উইকিলিকসের মাধ্যমে অসংখ্য গোপন মার্কিন সামরিক নথি ফাঁস করার আরেকটি অভিযোগ এনেছে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি কৌঁসুলিরা।
আপনার মতামত লিখুন :