শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ০১ অক্টোবর, ২০২০, ০৬:৩২ সকাল
আপডেট : ০১ অক্টোবর, ২০২০, ০৬:৩২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রাশিয়ার মধ্যস্থতা মানছে না আর্মেনিয়া-আজারবাইজান

ডেস্ক রিপোর্ট: বিতর্কিত নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে চলমান সংঘাত নিরসনে আলোচনার জন্য রাশিয়াসহ আন্তর্জাতিক আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান।

রোববার থেকে দুই দেশের মধ্যে সংঘাত চলছে। টানা চারদিনে চলা সংঘাতে ব্যাপক হতাহতের খবর পাওয়া গেছে। এ খবর জানিয়েছেম রুশ সংবাদমাধ্যম মস্কো টাইমস।

সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন দেশগুলোর একটি সামরিক জোটের সদস্য রাশিয়া। যে জোটে আর্মেনিয়া রয়েছে এবং দেশটিতে একটি রুশ সামরিক ঘাঁটিও রয়েছে। অবশ্য আজারবাইজান ও আর্মেনিয়া, উভয় দেশের কাছেই অস্ত্র সরবরাহ করে মস্কো।

তবে যুদ্ধবিরতির জন্য আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রয়েছে।

এর আগে সোমবার রুশ প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, আমরা সব পক্ষকে বিশেষ করে মিত্র দেশ তুরস্কের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যুদ্ধবিরতি ও সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক উপায়ে সম্ভাব্য সবকিছু করার জন্য।

নাগোরনো-কারাবাখকে আজারবাইজান নিজেদের বলে দাবি করে এলেও আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠীর লোকজন অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণ করে আসছে, আর্মেনিয়া তাদের সমর্থন দিচ্ছে। ১৯৮৮-৯৪ সাল পর্যন্ত যুদ্ধে অঞ্চলটি আজারবাইজান থেকে বিচ্ছিন্ন হলেও স্বাধীন দেশ হিসেবে এখনও কারও স্বীকৃতি পায়নি।

কিন্তু এ অঞ্চলটি নিয়ে ১৯৯৪ সাল থেকে যুদ্ধবিরতি পর বুধবার পর্যন্ত সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের দেশ দুইটির মধ্যে টানা চতুর্থ দিন পর্যন্ত সংঘাত চলছে।

তুরস্ক ইতিমধ্যেই আজারবাইজানের পক্ষ নিয়েছে। একদিন আগেই আর্মেনিয়ার একটি জঙ্গিবিমান ভূপাতিত করারও অভিযোগ করা হয়েছে। যদিও তুরস্কের পক্ষ থেকে এ অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।

বুধবার চতুর্থ দিনে গড়ানো এ সংঘাত বেশিদিন চললে এতে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মিত্র দেশগুলোও জড়িয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়